যদি বর্ষে মাঘের শেষ ধন্য রাজার পূর্ণ দেশ
মোছাঃ মিম পারভীন,নিজস্ব প্রতিনিধি: শত শত নিউজ হলেও মিলেনি সমাধান। পিচের রাস্তা সহ পানির নিচে কয় একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ঘরের ভিতরে মাচা করে রাত্রি যাপন করে শত শত পরিবার।হচ্ছে না বোরো মৌসুমে ধান চাষ।কেও মারা গেলে মেলেনা দাফন করার জন্য একটু যাইগা।কতো দিন কতো বছর চলবে পাওয়ার প্লানের পানি সেচ প্রকল্প।বিভিন্ন ভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আকুতি মিনতি করে এলাকা বাসি।ফেইজবুক সহ বিভিন্ন নিউজ হলেও মেলেনি সমাধান। একজন ফেইসবুক পোস্ট করেন।
মাঘের বৃষ্টি নিয়ে আমরা যারা ভবদহ এলাকার বাসিন্দা তারা ভয়ংকর কষ্টে আছি।পানি আর পানি, এই পানি আমাদের এলাকায় সারা বছর থাকে।দেশের কোন কোন এলাকায় বন্যা হলেও কিছুদিন পর পানি নেমে যায়। কিন্তু আমাদের ভবদহ এলাকায় বন্যার পানি শুধু আসে কিন্তু যায় না,পানি খালি বাড়ে আর বাড়ে, আর বাড়ে নেতাদের পকেট।লোকের মুখে মুখে এটা প্রচলিত যে “ভয়ংকর ভবদহ সোনার ডিম পাাড়া হাঁস, নেতারা এই হাঁস কখনো মারবে না তাহলে ডিম পাড়া বন্ধ হয়ে গেলে তাদের টাকার বস্তার মুখও বন্ধ হয়ে যাবে।
এদেশে পদ্মা সেতু,কর্ণফুলী ট্যানেল,ট্রাম,মেট্রোরেল এগুলো এখন আর স্বপ্ন নয় বাস্তব,আর কয়দিন পর আমরা পদ্মাসেতু দিয়ে বাড়িতে আসব।শেখ মুজিবের সোনার বাংলায় আমরা দারিদ্রতাকে প্রায় যাদুঘরে পাঠিয়ে দিতে পেরেছেন মাননীয় সরকার।
জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা। এই দেশে ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না এই কথা আমি কোনদিনও বিশ্বাস করি না,করব না।জননী শেখ হাসিনা থাকতে আমরা যদি ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধান না করতে পারি তাহলে আর কোনদিনও কেউ এ সমস্যার সমাধান করবে না।
ভয়ংকর ভবদহ কোন ছোটখাটো সমস্যা না জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজে দ্বায়িত্ব না নিলে এ সমস্যার কোন সমাধান হবে না।যশোর জেলার অভয়নগর মনিরামপুর কেশবপুর ডুমুরিয়া হাজার হাজার পরিবার পানি বন্ধী।অভয়নগর এলাকার সতাতন ধর্মের সুধির মন্ডল নামে এক বেক্তি মারা যাই।তার মরা দেহ দাফন করার জন্য শ্মশানে নেওয়া হচ্ছে।কয় একটা গ্রাম পানিতে পাড়ি দিয়ে নিতে হচ্ছে মরাদেহ সতকার্ট করতে নেওয়া শ্মশানে।এর থেকে দুঃখ দায়ক ঘটনা আর কি হতে পারে।মুসলিম পরিবারের কেও মারা গেলেও নিতে হয় এক উপজেলা থেকে আর এক উপজেলায়।
মনিরামপুর উপজেলার হরিদাস কাটী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও সাধারণ জনগণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি আমাদের এক মাত্র আশাঁ ভরসা আপনি নিজেই ভবদাহের সমাধান করুন
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।