জামালপুর সদর উপজেলার ১০ নং শ্রীপুর ইউনিয়নে শালিশ, বৈঠকের কথা বলে মাতব্বরদের সামনে হামলার ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে বলে জানাগেছে।

ঘটনাটি ঘটেছ, জামালপুর সদর উপজেলার ১০ নং শ্রীপুর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড়ের গবিন্দপুর আজিগাতলা মোড়ে এ ঘটানা ঘটে। এঘটনায় জিয়াউর ও তার ছেলে আহত হন।

এলাকাবাসী ও জিয়াউর এর পরিবার জানায় আহতদেরকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক রুগীকে আশংকা জনক দেখে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরন করেন।

জানাযায়য় এমাজুলের ছেলে সুমন (১৬) এর আমেজ উদ্দিন ছেলে ইস্রাফিল (১৭) সাথে ৫তারিখে ওয়াজমাহফিল শুনতে গিয়ে হাতাহাতি ও ধাক্কা-ধাক্কির সূএ ধরে গত বৃহস্পতিবার শালিশ ও দরবার করার কথা থাকলেও সেটাকে সমবারের সির্দান্ত নিয়ে সুরুজ আলীর সভাপতি দায়িত্ব দিয়ে মেহেরের সঞ্চালনাশ শালিশ ও দরবারে কথা শুরুতেই পূর্বপরিকল্পিত ভাবে পল্লিচিকিৎসক মালেক ও ফরিদ নেতার নেতৃত্বে সন্ত্রাসী কায়দায় সুমন, ইসরাফিল, খলিল, সজিব ,মস্তুু গংরা নির্মম ভাবে মৃত আইজ উদ্দিন এর ছেলে জিয়াউর রহমান ও জিয়াউরের ছেলে মনির উপর হামলা চালায়। ইট দিয়ে নাকে মূখে আঘাত করে রক্তারক্তি করে চলে যাওয়ায় এলকায় থমতমে বিরাজ করছে।

এ বিষয়ে ৫নং ওয়ার্ডের স্থানীয় মেম্বার হাসেন আলী বলেন, আমার সামনেই এঘটনা ঘটে আমি এর ত্ব্রীব্র নিন্দা জানাই।

এঘটনায় অবসরপ্রাপ্ত এস আই আমেজ উদ্দিন বলেন এটা একটা নেক্কার জনক ঘটনা বাদি -বিবাদি আমাকে জানিয়ে আমার সামনে মালেক, ফরিদ গংরা আমাদের ডেকে নিয়ে অপমান করেছে আমরা লজ্জিত।

এ ব্যাপারে শালিশ দরবারে সভাপতি সুরুজ আলী ও সঞ্চালনায় মেহের আলী সত্যতা স্বিকার করেন।থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান।

এলাকাবাসীরা জানান -পল্লিচিকিৎসক মালেক ও ফরিদ নেতার জন্য আমরা এলাকাবাসী অতিষ্ঠ এদের সঠিক বিচার চাই।

এই নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।