নিকুঞ্জ কুমার বর্মন

 

চিরল বিরল লতা পাতা মন জুড়ানো গাছ,বাড়ির পাশে নদীর জলে নানা জাতের মাছ।সকাল হলে মাঠের পানে,চাষি বহে গো হাল,বনের ধারে উঁচু মাথায়,ছাতার মতো তাল।মেঠো পথে ধীরে চলত,গরু মোষের গাড়ি,তারি পাশে ছোট গায়ে যে,আমার বসত বাড়ি।থাকে সেথা পিতা মাতা,ছোট ভাই বোন,প্রতিদিনে মন টানে,করি শুধু ফোন।ফোনের কথায় মন ভরে না,মায়ের সোহাগ চাই,মায়ের ছেলে মায়ের কোলে,পরম মায়ায় ঠাঁই।উদাল গায়ে ঘুরব আমি,কাঁধে গামছা দিয়ে,আদর ভরা মায়ের আঁচল,আসব এবার নিয়ে।গরু-মহিষ লয়ে মাঠে যাব,রাখাল বালক সেজে,পুরোনো দিনের বাঁশের বাঁশি,উঠবে আবার বেজে।।