ইতোমধ্যে ডেঙ্গু রোগে শনাক্ত ৬ জন হলো- পলাশ (১৫), লামিয়া (১৮), মেহেদী হাসান (২৪), আরিফ সিকদার (১৯), মো.হানিফ (৪২), আলাউদ্দিন (৪২)।
এদের মধ্যে ময়মনসিংহের গৌরিপুর থেকে আগত মেহেদী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিসিপিসিএল’র উপ-সহকারী প্রকৌশলী ও মো. হানিফ উজিরপুর উপজেলার ওটরা গ্রামের বাসিন্দা।
এছাড়া বাকি ৪ জনের বাড়ি কলাপাড়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে। বর্তমানে তারা সবাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ।
ডেঙ্গু আক্রান্ত বিসিপিসিএল’র উপ-সহকারী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, কয়েকদিন আগে তিনি ঢাকায় তার বোনের বাসায় বেড়াতে যান। এরপর কর্মস্থলে ফিরে আসেন। বুধবার তার শরীরের তাপমাত্রা ক্রমশই বাড়তে থাকলে শনিবার দুপুরে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি হয়।
ডেঙ্গু আক্রান্ত লমিয়া বলেন, সে ঢাকা কেরানিগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। গত ৫ দিন আগে ঢাকায় থাকা অবস্থায় জ্বর হয়। সেখানে ডাক্তার দেখানোর পরও ভালো হয়নি। জ্বর নিয়ে বাড়িতে আসেন বলে এই রোগী জানিয়েছেন।
লামিয়ার সাথে হাসপাতালে আসা তার খালা মাহিনূর বেগম বলেন, লামিয়া ঢাকা থেকে জ্বর নিয়ে বাড়িতে আসে। অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা.জে.এইচ খান লেনিন জানান, ডেঙ্গু আক্রান্তদের সাধ্যমত চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এরা শংকামুক্ত রয়েছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।