জীবনে চলার পথে অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই বলে ভেঙ্গে পড়া যাবে না, মনকে অটুট রাখতে হবে। জীবনটা নিতান্তই ছোট। কখন মৃত্যুর ডাক আসবে কেউই বলতে পারে না। তাই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ইসলামি মনীষীগণ সমাজের দিকে লক্ষ্য রেখে ইসলামিক উক্তি বা ইসলামিক বানী প্রদান করছেন।

আর আমরা সেসব কথার প্রতিফল আমরা নিজের চোখে দেখতে পাচ্ছি। অনেকেই কষ্ট পেয়ে জীবনকে শেষ করে দেয়। তাদের উদ্দেশ্যে বলি জীবন এত সহজ না, মরতে যে চাচ্ছো? পরকালের জন্য কি এমন কর্ম করলে। আর কি এমন জবাব দিবে আল্লাহ তায়ালার কাছে। মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে বোঝার তৌফিক দান করুক(আমিন)।

১। আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।

হযরত মোহাম্মদ (সঃ)

২। অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে ”  হযরত আলী (রাঃ)

.৩। “ যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না ”  হযরত আলী (রাঃ)

৪। “ সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ  হযরত আলী (রাঃ)

৫। “ পাপ লুকানোর চেষ্টা করে কোনোদিন সফলকাম হতে পারে না। পাপের কথা স্বীকার করে যদি কেউ তা ত্যাগ করার চেষ্টা করে তবে তার পক্ষে সফলতা লাভ করা স্বাভাবিক ”   হযরত আলী (রাঃ)

৬। “ বড়দের সম্মান কর, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে ”  হযরত আলী (রাঃ)

৭। “ হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের ”  হযরত আলী (রাঃ)

৮। “ যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না । তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে ”  হযরত আলী (রাঃ)

৯। “ বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না  হযরত আলী (রাঃ)

১০। “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”  হযরত আলী (রাঃ)

১১। “ অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ”  হযরত আলী (রাঃ)

১১। “ মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো ”  হযরত আলী (রাঃ)

১২। কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”  হযরত আলী (রাঃ)

১৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”  হযরত আলী (রাঃ)

১৪। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”  হযরত আলী (রাঃ)

১৫। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”  হযরত আলী (রাঃ)