থ্রি-জি নেটওয়ার্ক ধীরে ধীরে সংকুচিত করে ফেলা হবে। তারপর একসময় বন্ধ করে দেয়া হবে এই সেবা।
ফাইভ-জি ব্যবহার হবে বাণিজ্যিক কাজে, ফলে সক্রিয় থাকবে টু-জি আর ফোর-জি। টু-জি থাকবে সব ধরনের ভয়েস কলের জন্য। আর ফোর-জি থাকবে সবার ব্যবহারের জন্য। কিন্তু ফোর-জির ব্যবহারকারী প্রত্যাশিত মাত্রায় বৃদ্ধি না পাওয়ায় ফোর-জি ব্যবহারের হার বাড়াতে নেয়া হয়েছে নতুন উদ্যোগ।
যুক্ত হয়েছে প্যাকেজের বাইরে নতুন প্যাকেজ। মোবাইল ফোন উৎপাদকরা বলছেন, দেশে ফোর-জি স্মার্টফোনের অপ্রতুলতার কারণে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে না। তাদের ভাষ্যমতে, দেশে ফোর-জি উপযোগী স্মার্টফোনের সংখ্যা ৪৮ শতাংশ। এই সংখ্যাটি বাড়ছে, তবে আশানুরূপভাবে না বাড়ায় সরকার বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফোর-জি সেটের সঙ্গে ভ্যালু অ্যাডের।
এই উদ্যোগে ফোর-জি ব্যবহারকারী বাড়তে পারে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি দেশে প্রথমবারের মতো চালু হয় ফোর-জি সেবা। তারপর ৪ বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেছে, কিন্তু ওই অনুসারে এর ব্যবহারকারী বাড়েনি। গত নভেম্বরে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা-বিটিআরসি প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী, ফোর-জি ব্যবহারকারী ৬ কোটি ৯১ লাখ, থ্রি-জি ব্যবহারকারী ৩ কোটি ৬২ লাখ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।