ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ নিশ্চিত হয়ে গেছে বাংলাদেশের। সিরিজটি ওয়ানডে সুপার লিগেরও অংশ নয়। শেষ ম্যাচে তাই বেঞ্চের শক্তি পরীক্ষার ইঙ্গিত দিয়েছেন ওপেনার ও অধিনায়ক তামিম ইকবাল। প্রয়োজনে তিনিও বিশ্রাম নিতে রাজি।
একাদশে শুধু পরিবর্তন আনলেই তো হবে না; সমন্বয়ও রাখতে হবে। উইকেট-কন্ডিশন বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গায়নার উইকেট একাদশে খুব বেশি পরিবর্তনের সুযোগ দিচ্ছে না। কারণ উইকেট প্রথম দুই ম্যাচের মতোই ধীর-নিচু ও ভাঙা।
তিন-স্পিনার নিয়ে খেলার বিকল্প টিম ম্যানেজমেন্টের হাতে নেই। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচের আগে সংবাদ মাধ্যমকে হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলেছেন, উইকেট-কন্ডিশন অনুযায়ী, একজন অতিরিক্ত স্পিনার নিয়ে খেলতে হবে আমাদের। সেজন্য অন্য পেসারদের খেলানো কঠিন।
আপনি হয়তো দলের সঙ্গে থাকা সবাইকে খেলার সুযোগ দিতে চাইবেন, কিন্তু ভারসাম্যপূর্ণ একাদশ গড়ার কথাও ভাবতে হবে। এই ম্যাচে তাই অনেক পরিবর্তনের সুযোগ নেই। প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে তাকে একাদশে রাখা হয়নি। তার জায়গায় খেলেছেন স্পিন অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক। ডমিঙ্গোর মতে, তাসকিনের কপাল খারাপ। কন্ডিশনের জন্যই তাকে বাদ দিতে হয়েছিল। দুই বাঁ-হাতি পেসার রাখা হয়েছিল ওই কন্ডিশন বিবেচনা করেই। ডমিঙ্গো বলেন, তাসকিনের দূভাগ্য বলবো।
এই কন্ডিশনে যে পেসাররা কাটার দিতে পারবে, বল স্পিন করাতে পারবে তারা সুবিধা পাবে। তাসকিনের অফ কাটার আবার ডানহাতিদের ব্যাটে চলে আসে। সে ওয়ানডে ফরম্যাটে দারুণ এক পেসার। অবশ্যই সে আমাদের হয়ে খেলবে। এখন শুধু কন্ডিশনের জন্য সে কিছুটা দূভাগ্যের শিকার।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।