চালের বাজারে ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে বেসরকারি উদ্যোগে চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। তবে আমদানি করা চাল যথাযথভাবে ব্যবসায়ীরা বাজারে বিক্রি করছেন কিনা সে বিষয়েও তদারকির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সম্পর্কিত নির্দেশনা দিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের চিঠি দেয়া হয়েছে। মূলত যেসব জেলার আমদানিকারকরা চাল আমদানি করেছেন সেসব জেলাতেই এই চিঠি দেয়া হয়েছে। এবার ভরা মৌসুমেও চালের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। আমদানিতে শুল্ক ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, এ পর্যন্ত ৩৮০ প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ১০ লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। চাল আমদানির ক্ষেত্রে অন্যতম শর্ত হলো- সর্বনিম্ন পাঁচ হাজার টন চাল আমদানির ক্ষেত্রে এলসি খোলার ১০ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ২০ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ চাল দেশে বাজারজাত করতে হবে এবং চাল গুদামজাত করার তথ্য জেলা প্রশাসককে জানাতে হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।