কেএম জহুরুল হক জনি,গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (২৫ জুলাই) বিকেলে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। ঢাকা থেকে সশস্ত্র বাহিনীর হেলিকপ্টারে তার মরদেহ নিজ এলাকায় নেয়া হয়। সেখান থেকে তার মরদেহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয় ভরতখালী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। বিকল ৩টায় দ্বিতীয় জানাজায় ইমামতি করেন ডেপুটি স্পীকারের ভাগ্নে মাওলানা রোকনুজ্জামান। দ্বিতীয় জানাজা শেষে তার মরদেহ নিজ বাড়ি গটিয়া গ্রামে নেয়া হয়।
এরপর বিকেল ৫.৩০ ঘটিকার সময় গটিয়া গ্রামে তার নিজ বাড়িতে আরো একবার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়ে। সন্ধ্যা ৬ টায় পারিবারিক গোরস্থানে তার দুই ছেলের কবরের পাশে দাফন সম্পন্ন করা হয়। দ্বিতীয় জানাজার আগে ডেপুটি স্পীকার ফজলে রাব্বী মিয়ার কর্মময় জীবনের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এমপি, এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, সংসদের হুইপ মাহাবুব আরা গিনি এমপি, মোনোয়ার হোসেন চৌধুরি এমপি,
হোসনেআরা ডালিয়া এমপি, সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি মাহামুদ হাসান রিপন, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল্ল্যাহ হারুন আর রশিদ বাবলু, সাধারন সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক, গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক মোঃ ওয়ালিউর রহমান, পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম, সাঘাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির, সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরদার মোস্তফা শাহিন, ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জি এম সেলিম পারভেজ,
সাঘাটা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড. শামসীল আরেফীন টিটু, সাধারন সম্পাদক নাছিরুল আলম স্বপন ও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ মরহুমের নামাজের জানাযায় অংশ গ্রহন করেন।জানাজায় অংশ নিতে বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষ ঢল নামে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।