কাঠের ছাই জৈব সার রূপে মাটির পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি করতে ব্যবহার করা যায়। এক্ষেত্রে ছাই পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম কার্বনেটের উৎস হিসেবে কাজ করে। দ্বিতীয় যৌগটি মাটির অম্লত্ব প্রশমনে ক্ষারক রূপে কাজ করে থাকে।
বাগানের মাটিতে ছাই ব্যবহারের উপকারিতাঃ
** ছাই ব্যবহার করলে ছত্রাকের আক্রমণ কম হয়
** ছাই জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়
** ছাই মাটির পুষ্টিগুন বাড়াতে সাহায্য করে
** ছাইয়ে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস থাকে (গাছের জন্য জরুরি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট)
** ছাই ফলন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
** ছাই দুর্গন্ধ হতে দেয়না (বিশেষ করে কম্পোস্ট করার ক্ষেত্রে)
** ছাই মাটির এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে
মাছ চাষের পুকুরে পানির ক্ষারত্বের উপযুক্ত মাত্রা ৪০-২০০ মিলিগ্রাম/লিটার। তাই প্রতি শতাংশ ১ কেজি করে ছাই দিলে সমাধান হয়। ক্ষারত্ব কমে গেলে পুকুরে ছাই দিলে ক্ষারত্ব বেড়ে যাই, পুকুরে নিয়মিত ছাই প্রোয়োগ করলে পানির দারন কমতা বেড়ে যাই। পানির গুনাগুন টিক থাকে,,তাই প্রতি মাসে ১ কেজি করে ছাই ব্যবহার করতে পারেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।