প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ১৭০ টাকা হারে মজুরি পেয়েছেন চা শ্রমিকরা। নতুন মজুরি পেয়ে খুঁশি শ্রমিকরা। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বিভিন্ন চা বাগানে সপ্তাহের মজুরি দেয়া হয় শ্রমিকদের।
টানা কর্মবিরতির ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে প্রায় সারাদিনই কাজ করছেন চা শ্রমিকরা। তবে পাতা বড় ও শক্ত হয়ে যাওয়ায় তুলতে বেশি সময় লাগছে। তিন বেলা কাজ করেও ২৫-৩০ কেজির উপরে পাতা তুলতে পারছেন না তারা। তবে এর মধ্যেও বুধবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মজুরি পেয়ে খুশি চা শ্রমিকরা।
এদিকে, সময়মতো চা পাতা গাছ থেকে না তোলায় বড় হয়ে যাওয়ায় কেটে ফেলে দিতে হচ্ছে শত শত কোটি টাকার পাতা। তাতে বড় লোকসানের আশঙ্কা করছেন বাগান মালিকরা। পাতা বড় ও শক্ত হয়ে যাওয়ায় বাড়তি সময় কাজ করেও কাঙ্খিত পাতা তুলতে পারছেন না চা শ্রমিকরা। তিন বেলা কাজ করেও ২৫ থেকে ৩০ কেজির বেশি তুলতে পারছেন না চা শ্রমিকরা। অনেকে দৈনিক মজুরির জন্য নির্ধারিত ২৪ কেজি পাতাও তুলতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।