অনেক সময় বিদেশে যেতে হয় সে ক্ষেত্রে দেশের ব্যবহৃত মোবাইলের সিমটি সংঙ্গে নেয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে। বিভিন্ন ঝামেলাসহ বিভিন্ন কারণে অনেকেই দেশের সিমটি বিদেশে গিয়ে ব্যবহার করতে চান।
তাহলে অবশ্যই প্রথমে জানতে হবে মোবাইল নেটওয়ার্কের একটি কারিগরি দিক, যা আন্তর্জাতিক রোমিং নামে পরিচিত। দেশে ব্যবহৃত সিমে রোমিং সিস্টেম চালু করে দেশের বাইরে সেটি ব্যবহার করা যায়। কিন্তু এই প্রক্রিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শর্ত এবং পূর্বপ্রস্তুতি রয়েছে। আসুন জেনে নিই দেশের মোবাইল সিম বিদেশের যেভাবে ব্যবহারের করা যাবে-
দেশের সিম বিদেশে ব্যবহার করার নিয়ম:
সিম কার্ডে আন্তর্জাতিক রোমিং সক্রিয় করতে হলে সংশ্লিষ্ট মোবাইল নেটওয়ার্ক কোম্পানির অফিসে যেতে হবে। এ
সময় যা যা প্রয়োজন হবে তা হলো-
ন্যূনতম ৬ মাস মেয়াদের আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড (উভয় দিকের ফটোকপি)
প্রিপেইড সিমের জন্য সঠিকভাবে পূরণকৃত আইআরএফ (আন্তর্জাতিক রোমিং ফর্ম)
আইএসডি(আন্তর্জাতিক সাবস্ক্রাইবার ডায়ালিং) সংযোগসহ প্রিপেইড সংযোগের সাবস্ক্রিপশন নথির ফটোকপি
-পাসপোর্টের ফটোকপি (প্রথম পাঁচ পৃষ্ঠা)
-ব্যবহারকারীর দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
আন্তর্জাতিক কারেন্সি অ্যাকাউন্ট-এ শুরুতে স্ট্যান্ডার্ড প্রিপেইড রোমিং সার্ভিসের ক্ষেত্রে কমপক্ষে ২৫ ডলার জমা রাখতে হবে। পরবর্তীতে প্রতিবার ১০ ডলার জমা করা যাবে।
এসব কাগজপত্র জমার পর সিম কোম্পানি থেকে আন্তর্জাতিক রোমিং সার্ভিস চালু করে দেবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।