মণিরামপুর প্রতিনিধি: যশোরের মনিরামপুর উপজেলা র হাজরা কাঠি গ্রামে তাশ খেলার গন্ডগোল কে কেন্দ্র করে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে চোর সম্ভোদন করে মারপিটের এবং জোর পূর্বক পরিকল্পনা মাফিক ভিডিও ধাণ করে ফেসবুকে ছড়িয়ে সম্মান হানির ঘটনার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনা ঘটে মণিরামপুর ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা এস এম এর ছেলে ফরিদের সাথে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাজরা কাঠি গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে ফরিদকে সু কৌশালে ফাসানো হয়েছে।ফরিদ ও তার কয়েক জন বন্ধু এর আগেও গণি এর ছেলে সোহাগ এর দোকানে তাশ খেলেতে আসতো। ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে মোশারেফ এর ছেলে মিরিদুল এর সাথে তাশ খেলা নিয়ে আমার গন্ডগোল বাধে হয়তো সেই জের ধরে এই ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিনের মতো ৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১০ টার দিকে সেখানে তাশ খেলতে যাই ফরিদ।এ বিষয়ে ফরিদ বলেন, আমাকে গ্লাসে করে কি একটা খাইয়ে দেয়।তারপর আমি আমার নিজের কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলি।
হয়তো পূর্ব শত্রুতার জের ধরে সুপরিকল্পিত ভাবে আজিজুর (৪০) পিতা আব্দুল গনি, শাহজাহান (৫৫) পিতা মৃত মনো গুলদার,বিল্লাল (৩৫) পিতা মুদারচ্ছের হোসেন হাক ডাক দিয়ে চোর বলে আমাকে মারধোর করে। মারধোর করার পরে বিদ্যুৎ এর খুটির সজ্ঞে বেধে আমার ভিডিও চিত্র ধারণ করে একই গ্রামের লিটনের ছেলে নাঈম, ভিডিও ধারণ করে কৌশালে সে তার মালায়শিয়া অবস্থান রত তার চাচাকে দিয়ে Md Hasib নামের আইডি থেকে ভিডিও প্রকাশ করে আমার সম্মানহানি করে।এ বিষয়ে আমি সুস্থ হয়ে মামলা করবো।
স্থানীয় সূর্ত্রে জানা জাই,গণি এর ছেলে সোহাগের দোকানে গভীর রাতে জুয়া খেলা চলে।দোকানটি বাড়ির ভিতর হওয়ায় তার নিজ বাড়ির ঘরেই চলে এ জুয়া খেলা।এছাড়া মোশারেফ এর ছেলে মিরিদুল একজন প্রফেশনাল চোর এবং ডাকাত। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় ডাকাতি করতে জায়ে এর আগে অনেক বার হাতে নাতে ধরা পড়েছে।এ বিষয়ে ফরিদের পরিবার প্রশাসনের কাছে সুবিচারের দাবি জানিয়েছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।