ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলার চেঁচরীরামপূর উইনিয়নের চেঁচরীরামপূর গ্রামের বারেক হাওলাদের (মেলেটেরি) বাড়িতে, স্ত্রীর স্বীকৃতি চেয়ে পপি আক্তার কামলার মত মত ঘুড়তেছে স্বামীর ঘরে।
জানাযায় পপি আক্তার পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার আতর খালি গ্রামের আব্দুল মালেক খানের বিবাহিতা কন্য । বিয়ের কিছুদিন পরে স্বামী মারা যায়। এর কিছুদিন পরে গার্মেন্সে চাকরির জন্য চট্টগ্রাম জায়। চট্টগ্রাম বসে জাহিদ পপির সাথে কৌশলে প্রমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিয়ের দুই একদিন না যেতেই পপির সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে জাহিদ। নিরুপায় হয়ে জাহিদের বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে পপি, এই নিয়ে এলাকায় তৈরি হয়েছে ব্যপক চাঞ্চল্য।
পপি আক্তার বলেন, দীর্ঘ দুই বছরের সম্পর্কের পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি বারেক হাওলাদের ছেলে মোঃ জাহিদুল ইসলাম (জাহিদ) সাথে চট্টগ্রাম কাজী অফিসে ইসলামী সরিয়া মোতাবেক ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা মহারনা ধার্য করিয়া বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। বিবাহ হবার দুই একদিন পরে জহিদ আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধকরে। অনুপায় হয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি ছোট বোনকে সাথে নিয়ে জাহিদের বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। পপি আক্তার আরো জানান আমার বড় বোনের জামাইকে বিদেশ পাঠাবার কথা বলে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে জাহিদ। এই বাড়িতে আমার উপস্থিতিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে জাহিদ।
এবিষয়ে জাহিদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার ব্যবহৃত ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। জাহিদের মা জানান পপি আমাদের ঘরে আসার পর আমরা তাকে কোনো অসহযোগীতা করিনি, তাকে পুত্র বধুর মতই আদর যত্ন করতেছি। এবং পপি আমাদের দূর সম্পর্কের আত্মীয় হয়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।