গত বছরের ১৮ ডিসেম্বরের মতো ফিফার বর্ষসেরা দ্য বেস্ট অ্যাওয়ার্ডের রাতেও মন ভাঙল কিলিয়ান এমবাপ্পের! কারণ এই রাতটাও ছিল আর্জেন্টিনার। মেসি জিতলেন বর্ষসেরার সম্মান। এমিলিয়ানো মার্টিনেজ জিতলেন সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার আর লিওনেল স্কালোনি জিতে নেন সেরা কোচের সম্মান।
এমিলিয়ানো মার্টিনেজের হাতে যখন সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার উঠল, তখন ক্যামেরা ধরে কিলিয়ান এমবাপ্পেকে। ফরাসি তারকা নিজেও বুঝতে পারেননি, তার দিকে ধরা হয়েছে ক্যামেরা। এমবাপ্পের মুখের অভিব্যক্তি ধরা পড়ে তখন। তার মুখ থমথমে। বজ্রাহতের মতো এমবাপ্পে তাকিয়ে মার্টিনেজের দিকে।
আর্জেন্টাইন গোলকিপারের সঙ্গে এমবাপ্পের মাঠে ও মাঠের বাইরের লড়াই নিয়ে মহাকাব্য রচনা হয়ে যাবে। কাতার বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে থাকতেই শুরু হয়েছিল কথার যুদ্ধ। ফাইনালের পরেও চলে তা। মার্টিনেজের সঙ্গে বর্ষসেরা গোলকিপার হওয়ার দৌড়ে ছিলেন থিবাও কুর্তোয়া এবং ইয়াসিন বোনু।
কিন্তু মার্টিনেজ যে বর্ষসেরা গোলকিপার হবেন, সেই দেওয়াললিখন অনেকেই বহু আগে পড়ে ফেলেছিলেন। মার্টিনেজের হাতে যখন বর্ষসেরা গোলকিপারের পুরস্কার ওঠে, তখন এমবাপ্পে চুপচাপ। মার্টিনেজ অবশ্য এমবাপ্পেকে নতুন করে কটাক্ষ করেননি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।