মোঃ এনামুল হক: নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার গ্রাহকের প্রায় ৩ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে বেসরকারি ব্যাংক এশিয়ার এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের -খাঁন খায়রুল বাশার। কালিয়া উপজেলার চাচুড়ীয়া বাজারে অবস্থিত ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় ঘটেছে টাকা আত্মসাৎ এর ঘটনা।
সোমবার বিকালে ঘটনাটি জানাজানি হলে তালাবন্ধ এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসের সামনে গ্রাহকরা ভীড় জমায় এজেন্ট খাঁন খায়রুল বাশার কালিয়া উপজেলার ফুলদাহ গ্রামের মোঃ ইমাদুল খাঁনের ছেলে। এশিয়া এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের চাচুড়ী শাখাটি ২০১৯ সালের দিকে স্হাপিত হয়।এজেন্ট খাঁন খায়রুল বাশার গ্রাহক প্রতি ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা হারে জামানত নিয়ে শাখাটিতে ১০ জন কর্মচারী নিয়োগ দেন।শাখাটিতে ডিপিএস মেয়াদী আমানত ও সঞ্চয়ী হিসাব মিলে প্রায় সহস্রাধিক গ্রাহক নিয়মিত লেনদেন করেন।প্রতিমাসে ২ হাজরের ও বেশি বিদ্যুৎ গ্রাহকগন বিল পরিশোধ করে থাকেন।৩ মাস যাবত বিদ্যুৎ গ্রাহকরা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার নোটিশ পাচ্ছেন বলে তাদের অভিযোগ রয়েছে।অনেকেই জমা টাকা উত্তলোন করতে যায় এবং বিদ্যুৎবিল জমা না থাকায় ঘটনাটি এলাকাতে আলোচনা সমলোচনার বিস্তার ঘটে। এবং অফিসে ভীড় জমা করে গ্রাহকরা। আনুমানিক ৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে এজেন্ট খাঁন খায়রুল বাশার পালিয়ে যায়। পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ কালিয়া আঞ্চলিক অফিসের ডিজিএম মমিনুর রহমান বিশ্বাস বলেন March.April. May তিন মাসের বিল বিদ্যুৎ অফিসে জমা দেয় নাই। বিদ্যুৎ বিলের আত্মসাৎ করে ২ হাজার গ্রাহকদের কাছ থেকে। বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ কনি মিয়া বিষয়টি শুনেছেন।কেউ অভিযোগ করি নাই।তারপরও বিষয়টি তদন্ত করেছেন।অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করিবেন।
বিঃদ্রঃ-“সাবধান”এরকমের এজেন্ট ব্যাংক শাখায় কেহ টাকা জমা রাখবেন না। এরকম হাজার ও এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা- ইউনিয়ন, থানা পর্যায়ে রয়েছে। প্রতারক ব্যাংক,সমিতি এই সমস্ত শাখাগুলি তুলে দেওয়ার জন্য সরকারের উপর দৃষ্টি আর্কষন করা হলো সেই সাথে পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য। অনুরোধক্রমে—- প্রতারনার স্বীকার গ্রাহকগন ও সাধারন জনগন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।