মোঃ এনামুল হক, লোহাগড়া স্টাফ রিপোর্টার: নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চুরির ঘটনা চাপা পড়েছে। লোহাগড়া হাসপাতালে চুরি বিস্তারিত দিতে না পারলে ও কিছু তুলে ধরা হল।

লোহাগড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বিশেষ কিছু চুরি হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার সার্জিক্যাল মালামাল গ্লোভস, ক্যামোলা স্যালাইন সেট, সিরিন্জ, ক্যাথিটার, চায়না প্লাস্টার ইত্যাদি।

অপারেশন থিয়েটার রুম থেকে ৫-৬ ধরনের দামি মেশিন চুরি হয়েছে। হাসপাতালের চুরির বিষয়টি যতদুর সম্ভব লোকমুখে শোনা যাচ্ছে। এবিষয়ে হাসপাতালের উচ্চপদস্থ ডাক্তার এবং তার এ্যাসিস্টেন্ট, হাসপাতাল এ্যাসিস্টেন্ট ডাক্তার সহ অন্যান্য স্টাফ জড়িত রয়েছে।মালিকানা এ্যাম্বুলেন্সের কয়েকজন ড্রাইভার ও এক ড্রাইভার এর মামা জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

হাসপাতাল কতৃপক্ষের কাছ থেকে এখনো কোন তথ্য বা ঘটনার আদ্যেপান্ত কিছুই জানাচ্ছে না। কতৃপক্ষ এই মুখ খুলছেন না কেন? সর্বসাধারনের প্রশ্ন এরকমের হাসপাতালের কতৃপক্ষ যদি এব্যাপারে সঠিকভাবে না বলে তাহলে ধরে নিতে হবে কতৃপক্ষ জড়িত থাকতে পারে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এত দামি মালামাল চুরি হয়ে যায় কিভাবে চুরি হয়।

নাইট ডিউটি থাকে পাশাপাশি হাসপাতালে রাত দিন সব সময় লোকজনের সমাগম থাকে। চুরি হওয়াটা আজব বলে মনে হয়। হাসপাতালের চুরি ঘটনার ব্যাপারে উপজেলাবাসী ভোগের সৃষ্টি হয় এবং প্রকাশ করে মিডিয়াতে সাংবাদিক মোঃ এনামুল হক লোহাগড়াতে অনেকের নিকট এই তথ্য দেন। সাধারনের দাবী চুরির ঘটনাকে সঠিকভাবে এবং নিশ্চিত করে এদের বিচারের দাবি করেছেন।

জনমতের বক্তব হাসপাতালের পরিচালনা সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে না। রোগীদের হয়রানীর স্বীকার হতে হচ্ছে। অমানবিক আচারন করে হাসপাতালের কর্মকর্তা কর্মচারীগন স্টাফরা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট লোহাগড়া উপজেলার ভুক্তভুগীদের অভিযোগ–লোহাগড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চুরি, অনিয়ম সহ অবহেলিত, অমানবিক আচারন, রোগীদের নিয়ে ব্যবসা এসকল বিষয়ের দিক যেন দৃষ্টি দেন এবং এসকল ঘটনার বিচারের দাবী করেছেন।