রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের সমন্বিত নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের তদন্তে নাম আসা বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইপিই) বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. নিখিল রঞ্জন ধরের ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য মিলেছে। ২০১৪ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত গত ৮ বছরে তার একাধিক ব্যাংক হিসাবে অন্তত ১০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। যা সন্দেহজনক মনে করছেন গোয়েন্দারা।
এরই মধ্যে এসব হিসাব খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তার ঘনিষ্ঠ স্বজনদেরও ব্যাংক হিসাবের দিকে নজর রাখা হচ্ছে। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য মিলেছে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, বড় অঙ্কের লেনদেনের পাশাপাশি গত তিন বছরে ওই শিক্ষক প্রায় দুই কোটি টাকার সঞ্চয়পত্রও কিনেছেন বলে তথ্য রয়েছে। সব বিষয়েই তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করা হচ্ছে।
প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ আসার পর ওই শিক্ষককে গত রোববার আইপিই বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ঘটনা তদন্তে বুয়েট কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের কমিটি করেছে। পাশাপাশি তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তাকে নজরদারি করছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।