(২৬ নভেম্বর শুক্রবার) আনুমানিক সকাল ৭ টার দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন তার নিজস্ব বাসভবনে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যু বরণ করেন। তিনি দৃর্ঘ দিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন। তিনি মৃত্যুর সময় রেখে গেছেন দুই স্ত্রী ও ৪ সন্তান। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া বিরাজ করছে। সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুর খবর শুনে তার সহ যোদ্ধা মৃনাল কান্তি জোসেফ, আব্দুল জব্বার মোড়ল, আফসার সরদার, সাহাজান মোড়ল তাকে দেখতে তার বাড়িতে যান তার পরিবারকে সমবেদনা জানান। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেনকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। খোর্দ্দবাঁটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেনের জানাযা শেষে গার্ড অফ অনার প্রদান করে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় নিজস্ব বাস ভবনে কবর দেওয়া হয়।
মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেনের জানাযায় উপস্থি ছিলেন তাল কলারোয়া- ১ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মীর খাইরুল কবির, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন, সেই সাথে উপস্থিত সকলের উদ্যশ্যে বলেন জাতির বীর সন্তানেরা বাংলাদেশের গর্ব তারা একে একে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে যাচ্ছে, এটি আসলে বাঙ্গালী জাতির জন্য বেদনার। একটা সময় ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জাতির বীর সন্তানদের ছবিতে তাদের সম্মান জানাতে হবে।
আরও উপস্থিত ছিলেন কলারোয়া থানার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার গোলাম মোস্তফা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৌয়েদ আলী, আবুল হোসেন, জয়নগর ইউপি চেয়ারম্যান বিশাখা তপন সাহা, জয়নগর ইউনিয়ন আঃলীগ সভাপতি মাষ্টার আজিজুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান মালী, ২নং নগরঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু, ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান মনি, আরিজুল ইসলাম প্রমুখ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।