দেশে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর কক্সবাজারে বাড়ছে বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনা। দেশের পর্যটন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের নিরাপত্তা জোরদার করায় বিদেশি পর্যটকরা নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সেখানে। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাদা পোশাকে মাঠে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
২০১৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর কক্সবাজারের মারমেইড বিচ রিসোর্টে এক অস্ট্রেলিয়ান নারী পর্যটককে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টা করা হয়। এ ঘটনায় অধিবাসীদের সাবধানে চলাফেরা করতে নির্দেশনা জারি করেছিল স্ব স্ব দেশের দূতাবাস।
এ ঘটনার দুই বছর পর কক্সবাজার সৈকতে আবারো বিদেশি পর্যটকদের আনাগোন স্বাভাবিক হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে হোটেলে অবস্থান করা বিদেশি নাগরিক এবং পর্যটকদের ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, শনিবার (১ জানুয়ারি) বিকেল পর্যন্ত হোটেল সুইট সাদাফে ১০০ জনের অধিক বিদেশি পর্যটক অবস্থান করছেন।
এর মধ্যে তুর্কিস্তান ও ইতালির পর্যটক রয়েছেন। এছাড়াও তাদের ভেন্যুতে অনুষ্ঠিতব্য একটি প্রোগ্রামে হাজারের অধিক পর্যটক অংশ নেবে এবং সেখানেও অনেক বিদেশি পর্যটক আসবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।