চট্টগ্রাম ও আশপাশের এলাকায় ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩। এ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের ফালাম শহর বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে এতে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার (ইউএসজিএস) তথ্য অনুযায়ী, রিখটার স্কেলে ভূকম্পনের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৪। ভূকম্পনের উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমার-ভারত সীমান্তে। ভূপৃষ্ঠ থেকে উৎপত্তিস্থলের গভীরতা ছিল ৫৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার। ভূকম্পনটি কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়।
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টা ১২ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে ভূমিকম্পটি হয় বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প এটি। বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস থেকে ৩৫২ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণ পূর্বে।
চট্টগ্রাম অফিস জানায়, ভূকম্পন অনুভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চারদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে ভূকম্পনের ফলে চট্টগ্রামে কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর ফায়ার সার্ভিস পায়নি বলে ফায়ার সার্ভিসের আগ্রাবাদের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে জানানো হয়।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পটি মিজোরাম, মণিপুর ও আসামে অনুভূত হয়। স্থানীয় সময় তখন বেলা ৩টা ৪২ মিনিট। মিজোরামের চাম্পাই থেকে ৫৮ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে কেন্দ্রভূমির ৬০ কিলোমিটার গভীরে এর উৎপত্তি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।