আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির লকার পাসওয়ার্ড না থাকায় ভাঙা হয়েছে। তবে তাতে মূল্যবান কিছুই পাওয়া যায়নি। প্রথম লকারে পাওয়া গেছে বিভিন্ন ব্যাংকের শতাধিক ব্ল্যাংক চেক, শিশুতোষ বইসহ অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র। দ্বিতীয় লকারে পাওয়া গেছে আড়াই হাজার টাকা।

সোমবার বেলা তিনটা ১৫ মিনিটের সময় ধানমন্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ের তৃতীয় তলায় ইভ্যালির পরিচালনায় আদালতের গঠিত বোর্ডের সদস্য এবং ঢাকা জেলা বিভাগের মনোনীত ম্যাজিস্ট্রেট, ধানমন্ডি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে বিদ্যুৎচালিত কাটারের সাহায্যে লকার ভাঙার কাজ শুরু হয়।

সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে ধানমন্ডির ইভ্যালির কার্যালয়ে এসে পৌছান পরিচালনা পর্ষদ কমিটির চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসফিয়া সিরাত ও পুলিশের ধানমন্ডি থানার একটি দল।

গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর প্রতারণাসহ নানা অভিযোগে গ্রেপ্তার হন ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন। তারা দুজন এখনো কারাগারে রয়েছেন।