গত ২৫ জানুয়ারি ফুলতলায় জুট মিল শ্রমিক মুসলিমাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। এমনকি হত্যার পর নরপিশাচরা মৃতদেহ ধর্ষণ করতেও কুণ্ঠাবোধ করেনি।

পরে তারা ভিকটিমের দেহ থেকে মস্তক আলাদা করে লুকিয়ে রাখে। ঘটনার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় দ্রুত অভিযুক্ত রিয়াজ ও সোহেলসহ এ মামলায় চারজন আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছে। ইতোমধ্যে হত্যাকাণ্ডে নিজেদের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে রিয়াজ ও সোহেল আদালতে জবানবন্দিও দিয়েছে। আলোচিত এ ঘটনার ক্লু উদঘাটনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা প্রশংসনীয়।

খুলনায় আলোচিত এই মামলাটির অভিযোগপত্র দাখিল এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দ্রুত দায়িদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত হবে বলে প্রত্যাশা করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ এবং দক্ষিণ এশিয়ার সার্কভুক্ত বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন, খুলনা মহানগর শাখার নেতৃবৃন্দ।

আজ শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান, বিবৃতিদাতা নেতৃবৃন্দ হলেন সংগঠনের খুলনা মহানগর সভাপতি আলহাজ্ব গাজী আলাউদ্দিন আহমদ, উপদেষ্টা রোটাঃ এস এম শাহনওয়াজ আলী, আলহাজ্ব রোটাঃ ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন হাওলাদার ও ডাঃ এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ, সহ-সভাপতি আলহাজ্ব রোটাঃ সরদার আবু তাহের, মোহাম্মদ আরিফ, শেখ মোঃ নাসির উদ্দিন ও আব্দুস সালাম শিমুল, সাধারণ সম্পাদক এম. এ. মান্নান বাবলু এবং রোটাঃ মোঃ আজিজুল হক, রোটাঃ খান ইমরান আহমেদ, মোঃ রুকুনুজ্জামান, ইনামুল হক সবুজ, এস কে রানা আহমেদ, এইচ এম জহিরুল ইসলাম, বিমল মল্লিক, মোঃ বদিউজ্জামান লাবলু, মোঃ হাসানুর রহমান তানজির, এ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান মিজি, ইসরাত জাহান জিনাত, মোঃ হুমায়ুন কবির বালী, এসকে এমডি বাহলুল আলম, মোঃ মনির হোসেন, রকিব উদ্দিন মোল্যা, বিপ্লব কান্তি দাস, শায়খুল ইসলাম বিন হাসান, অসীম কুমার বিশ্বাস, কাজী আব্দুল মান্নান, সোহাগ হোসেন, প্রীতিশ ঢালী, মোঃ ইউনুস সানা, ইলিয়াছ হোসেন লাবু, মানসুরা তুলি, এম হানিফ হোসেন, নাঈম ফারহান, মোঃ আফতাব উদ্দিন, নিজাম উদ্দিন মোল্লা রাজীব, শাহিন আলম বাবু, মোঃ লিটন হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক জোদ্দার, মোঃ একরামুল হোসেন লিপু প্রমুখ।