লোহাগড়ায় মৌসুমী ফল তরমুজের বাজারে আগুন কেজি প্রতি বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। এই ফলটি গ্রীষ্মকালীন ফল চৈত্রের কাঠফাটা রোদে এই ফলটি খেয়ে মানুষ তৃষ্ণা নিবারণ করেন।

এক ফলটি সর্ব জনের প্রিয় ও সুস্বাদু ফল,এই তরমুজ মানবদেহের জন্য অনেক উপকারী ফল। এই ফলটা মুলোতো পাওয়া যায় চৈত্র, বৈশাখ মাসে।

আরো পড়ুন…..

এই ফলটি সারাদেশে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। নড়াইল জেলার লোহাগড়ার সকল বাজারে চৈত্রের সাথে সাথে তরমুজ ফলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কিন্তু প্রতিটি তরমুজ কেজি দরে অসাবাভিক ভাবে বেশী দামে বিক্রয় হচ্ছে বছরের নুতন ফল তরমুজ। এই তরমুজ দেশের বরিশাল ,বরগুনা,ভোলা, পটুয়াখালী,শরিয়তপুর,ফরিদপুর, জেলাসহ বিভিন্ন জেলায় তরমুজের চাষ হয়। এক সময় নড়াইল জেলার উপজেলা গুলাতে ও কিছু এলাকায় তরমুজের চাষ হতো, যার কারণে নড়াইলের মানুষ এলাকার খেতে হওয়া তরমুজ খেতে পারতেন।

 

এদিকে একদিকে গ্রীষ্মের দাবদাহ ও পবিত্র মাহে রমজান মাস,এরই সুযোগে তরমুজ ব্যবসায়ীরা গড়ে তুলেছে সিন্ডিকেট ব্যবসা। পবিত্র মাহে রমজান মাসে এই ফলটা দিয়ে ইফতার করতে পছন্দ করেন রোজাদাররা,

 

চৈত্র মাসের শুরু থেকে বাজারে তরমুজ আসতে শুরু করেছে।

কিন্ত বর্তমানে লোহাগড়া বাজারসহ সর্ব এলাকায় প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৪০টাকা। আবারো কোথাও কোথাও মাঝারি আকারের তরমুজ কিন্তে হচ্ছে হচ্ছে – ৪০/৪৫ টাকায় যা সাধারণ আয়ের মানুষের পক্ষে কিনে খাওয়া খুব কষ্ট কর।

লোহাগড়া উপজেলার সর্ব স্থান ঘুরে দেখা গেছে। বাজারে এবং শহরের ও বাজার সহ সব খানেই কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে। জানা গেছে তরমুজ চাষীদের থেকে পিচ হিসাবে তরমুজ কিনে এনেছেন পাইকারী বিক্রেতারা। কিন্তু এই তরমুজ বাজারে এনে কেজি প্রতি বেশি দামে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।

সাধারণ ক্রেতারা মনে করছেন গত বছরের মতো যেনো তরমুজের বাজার না হয়। তবে এখন ও প্রশাসন এবং বাজার মনিটরিং এর কোন পদক্ষেপ চোখে পড়েনি লোহাগড়া উপজেলায়।

এতে এ ক্ষেএে সাধারণ মানুষ বা ক্রেতাদের আশা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করলে তরমুজের দাম স্বাভাবিক হতে পারে বলে মনে করছেন।