নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলা ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের মেইন সড়ক কলেজ রোডে অতকির্ত হামলার শিকার হয়েছেন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার প্রতিনিধি সাংবাদিক মোঃ উলফাদ শেখ। আজ বেলা ১টার পর দিঘলিয়া চৌরাস্তার কলেজ রোডে এই দূর্ঘটনাটি ঘটে।
সূত্রে জানা যায় কলেজ রোডে এক কসমেটিকসের দোকান তাজমুল বোড়া নামের এক যুবক সাংবাদিক তার মোটরসাইকেল যোগে আসার সময় তাকে ধারালো দা দিয়ে দিয়ে কোপানোর পরিকল্পনা করে। ঘটনাক্রমে তাজমুলের সাথে আরও ৩/৪জন মিলে সাংবাদিক উলফাদ কে আক্রমণ করে।
এসময় উপস্থিত বাজারে থাকা ব্যাক্তিবর্গ তাকে দিঘলিয়া বাজারে একটি ডাক্তারের নিকট প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তাকে নড়াইল সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করে।
- এক বছরেই দুই রমজান ২০৩০ সালে
- ‘হাইকোর্ট বিভাগের ৭৩ শূন্য পদে জনবল নিয়োগ’
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
সাংবাদিক উলফাদ এর আক্রমণ বিবরণীতে মাথার সামনে কপাল ফেটে রক্তাক্ত জখম হয় এবং ৯টি সেলাই দেওয়া হয়, বুকের বামপাশে, ডান পায়ে আঘাত করে এবং সাথে থাকা তার এক ভাইপোকে মাথায় আঘাত করে তাজমুল বোড়ার লোকজন। হামলার পাশাপাশি সাংবাদিকের পকেট থাকা টাকা ও স্বর্ণে চেইন,আংটি নিয়ে নেয়, হামলাকারী তাজমুল বোড়ার নেতৃত্বে মোঃ জামির বোড়া, আজম মোল্যা, তয়েব মোল্যা, বাবলু মোল্যাসহ আরও অনেকে তাকে আঘাত করে উভয় সাং কুমড়ী পূর্বপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
তারপর দিঘলিয়া বাজারে তাজমুলের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাজার মহড়া দেয়, বাজারের পরিবেশ ভয়াবহ অবস্থা দেখে সকল লোকজন বাজার থেকে পালিয়ে যায়। এবিষয়ে লোহাগড়া থানার পুলিশ এবং ডিবিপুলিশ এসে পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রন করেন। এদিকে আহত সাংবাদিক উলফাদ শেখের দুই ভাইকে কুমড়ি পশ্চিমপাড়া একটি কলেজ ছাত্রকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় থানা পুলিশ।
এদিকে সাংবাদিক মহল এই অপ্রীতিকর ঘটনাকে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন পাশাপাশি কেন সাংবাদিকের উপর হামলা চালানো হয়েছে এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন দ্রুত ব্যবস্থা বা গ্রেফতার করার জন্য সাংবাদিকের উপর যে সকল ব্যাক্তিগন হামলা চালিয়েছেন।
কলমকথা/𝙷𝙺𝚂
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।