এলিজাবেথ বর্নিকে ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এর মধ্য দিয়ে ৩ দশকের বেশি সময় পর দেশটিতে একজন নারী সরকারপ্রধান দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন।ফরাসি প্রেসিডেন্টের সরকারি দপ্তর এলিসি প্রাসাদ গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে সরকারপ্রধান হিসেবে এলিজাবেথ বর্নির নিয়োগের বিষয়টি জানায়। ৬১ বছর বয়সী এই নারী রাজনীতিক বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ ক্যাসটেক্সের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
গত এপ্রিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মাখোঁর দ্বিতীয় মেয়াদে জয়ের পর ফরাসি সরকারে ব্যাপক রদবদল আসবে বলে গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। এর অংশ হিসেবে সরকারপ্রধানের পদে পরিবর্তন আনলেন মাখোঁ।
এলিজাবেথ বর্নি বর্তমানে ফ্রান্সের শ্রম ও কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
সোমবার (১৬ মে) ফরাসি প্রেসিডেন্টের সরকারি দপ্তর এলিসি প্রাসাদ থেকে এক বিবৃতিতে সরকারপ্রধান হিসেবে এলিজাবেথ বর্নির নিয়োগের বিষয়টি জানায়। ৬১ বছর বয়সী এই নারী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ ক্যাসটেক্সের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
গত এপ্রিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর দ্বিতীয় মেয়াদে জয়ের পর ফরাসি সরকারে ব্যাপক রদবদল আসবে বলে গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। এর অংশ হিসেবে সরকারপ্রধানের পদে পরিবর্তন আনলেন ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।বিশ্লেষকদের অনেকের মতে, আগামী জুনে ফরাসি পার্লামেন্টে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হবে। এর আগে বামপন্থী জোট ও কট্টর ডানপন্থীরা মাখোঁর সামনে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারেন। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তিনি একজন নারীকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দিলেন। এর মধ্য দিয়ে মাখোঁ সামাজিক সংস্কার বাস্তবায়ন ও নারীদের উন্নয়নে তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণের বার্তা দেয়ার চেষ্টা করছেন।
ফ্রান্সে সর্বশেষ নারী সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এডিথ ক্রেসন। তিনি ১৯৯১ সালের মে মাস থেকে পরের বছরের এপ্রিল পর্যন্ত দেশটির প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।