ঢাকার ধামরাইয়ে প্রেমিকের বাড়িতে এলেন প্রেমিকা; আর তাকে দেখে হাফপ্যান্ট পরেই পালালেন প্রেমিক। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের কামারপাড়া এলাকায়।
ওই বাড়িতে কোনো লোকজন না থাকায় ওই প্রেমিকা বিয়ের দাবিতে ফাঁকা বাড়িতেই অনশন শুরু করেছেন।
বালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের নির্দেশে সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার ফিরোজা বেগম ওই তরুণীকে ওই বাড়ি থেকে তাড়ানোর জন্য নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এলাকার অন্য কোনো লোকজনও ওই অনশনরত তরুণীর ধারে-কাছেও ভিড়ছে না।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই মেয়েটির সঙ্গে কামারপাড়া গ্রামের ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নুরুমিয়া ওরফে নুরের ছেলে মো. সিজন আহাম্মদ সুমনের দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছে। ওই প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিলে প্রেমিক নানাভাবে টালবাহানা করে সময়ক্ষেপণ করতে থাকে।
একপর্যায়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করলে ক্ষুব্ধ হয়ে ওই প্রেমিকা মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই প্রেমিকের বাড়িতে আসেন বিয়ের দাবি নিয়ে। তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেখেই কোনো কথাবার্তা না বলে হাফপ্যান্ট পরিহিত অবস্থায় দৌড়ে বাড়ি থেকে চলে যায় ওই প্রেমিক। এরপর বিয়ের দাবিতে জনমানবহীন বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই প্রেমিকা।
ইউপি চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের নির্দেশে সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের মেম্বার ফিরোজা বেগম ওই বাড়িতে এসে অনশনরত ওই তরুণীকে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করাসহ নানাভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।
এ বিষয়ে ইউপি মেম্বার বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। মেয়েটি ফাঁকা বাড়িতে একা থাকলে কোনো সমস্যা বা বিপদ হতে পারে ভেবে আমার বাড়িতে যেতে বলেছি।
ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, এ বিষয়টি আমার নলেজেই নেই। অথচ আমার বিরুদ্ধে ডাহা মিথ্যাচার করছে। মেয়েলি ঘটনা মানেই বিষয়টি পুলিশ দেখবে।
কাওয়ালীপাড়া বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ নিউটন মৃধা বলেন, এ ব্যাপারে অনশনরত তরুণীর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের কামারপাড়া এলাকায়।ওই বাড়িতে কোনো লোকজন না থাকায় ওই প্রেমিকা বিয়ের দাবিতে ফাঁকা বাড়িতেই অনশন শুরু করেছেন।
বালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের নির্দেশে সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার ফিরোজা বেগম ওই তরুণীকে ওই বাড়ি থেকে তাড়ানোর জন্য নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এলাকার অন্য কোনো লোকজনও ওই অনশনরত তরুণীর ধারে-কাছেও ভিড়ছে না।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই মেয়েটির সঙ্গে কামারপাড়া গ্রামের ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নুরুমিয়া ওরফে নুরের ছেলে মো. সিজন আহাম্মদ সুমনের দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছে। ওই প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিলে প্রেমিক নানাভাবে টালবাহানা করে সময়ক্ষেপণ করতে থাকে।
একপর্যায়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করলে ক্ষুব্ধ হয়ে ওই প্রেমিকা মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই প্রেমিকের বাড়িতে আসেন বিয়ের দাবি নিয়ে। তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেখেই কোনো কথাবার্তা না বলে হাফপ্যান্ট পরিহিত অবস্থায় দৌড়ে বাড়ি থেকে চলে যায় ওই প্রেমিক। এরপর বিয়ের দাবিতে জনমানবহীন বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই প্রেমিকা।
ইউপি চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের নির্দেশে সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের মেম্বার ফিরোজা বেগম ওই বাড়িতে এসে অনশনরত ওই তরুণীকে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করাসহ নানাভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।
এ বিষয়ে ইউপি মেম্বার বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। মেয়েটি ফাঁকা বাড়িতে একা থাকলে কোনো সমস্যা বা বিপদ হতে পারে ভেবে আমার বাড়িতে যেতে বলেছি।
ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, এ বিষয়টি আমার নলেজেই নেই। অথচ আমার বিরুদ্ধে ডাহা মিথ্যাচার করছে। মেয়েলি ঘটনা মানেই বিষয়টি পুলিশ দেখবে।
কাওয়ালীপাড়া বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ নিউটন মৃধা বলেন, এ ব্যাপারে অনশনরত তরুণীর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।