ঝিনাইদহের ১৫টি ইউনিয়নে নৌকার বেশির ভাগ প্রার্থীর পরাজয় ঘটেছে।বেসকারী ফলাফলে ১০টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ৫টিতে নৌকার প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
নির্বাচনে সাধুহাটী ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান কাজী নাজির উদ্দীন,মধুহাটী ইউনিয়নে আলতাফ হোসেন,সাগান্না ইউনিয়নে সাবেক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক (নৌকা),হলিধানী ইউনিয়নে এ্যাডভোকেট এনামুল হক নিলু, কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নে সিরাজুল করিম,গান্না ইউনিয়নে আতিকুল হাসান মাসুম (নৌকা),মাহারাজপুর ইউনিয়নে খুরশিদ আলম,পোড়াহাটী ইউনিয়নে শহিদুল ইসলাম হিরণ (নৌকা), হরিশংকরপুর ইউনিয়নে ফারুকুজ্জামান ফরিদ,পদ্মাকর ইউনিয়নে বিকাশ বিশ্বাস,দোগাচী ইউনিয়নে গোলাম কিবরিয়া কাজল, ফুরসন্দি ইউনিয়নে শিকদার শহিদুল ইসলাম(নৌকা), ঘোড়শাল ইউনিয়নে পারভেজ মাসুদ লিল্টন (নৌকা), কালীচরণপুর ইউনিয়নে জাহাঙ্গীর হোসেন ও নলডাঙ্গা ইউনিয়নে সাইফুল আলম খান রিপন বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হন।
নির্বাচনকে সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ কঠোর অবস্থানে ছিলো।ভোট কেন্দ্রে কোন রকম হঠকারীতা ও অনিয়ম রোধে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।গোয়েন্দা দিয়ে জরিপের মাধ্যমে ঝুকিপুর্ন কেন্দ্র চিহ্নিত করে সেখানে নেওয়া হয় বিশেষ ব্যবস্থা।
ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন অফিসার মোহাঃ আঃ ছালেক শুক্রবার বিকালে জানান,নির্বাচনে চেয়ারম্যানের ১৫টি পদে ৭২ জন, সাধারন সদস্যের ১৩৫ পদে ৪৯৫জন ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের ৪৫টি পদের বিপরীতে ১৪৮ জন প্রতিদ্বন্দিতা করেন।১৫টি ইউনিয়নে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৪৮টি।স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে মোট ৮১০টি ভোট কক্ষে ভোট গ্রহন করা হয়।
১৫টি ইউনিয়নে মোট ভোটার হচ্ছে দুই লাখ ৫৩ হাজার ৫০০।এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ সাতাশ হাজার ৬৮৮ ও মহিলা ভোটার এক লাখ পঁচিশ হাজার ৮১২ জন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।