বাঘারপাড়া (যশোর) প্রতিনিধি: যশোরের বাঘারপাড়ায় ত্রæটিতে বন্ধ থাকা একাধিক ক্লিনিক ডায়াগনোস্টিক সেন্টার পরিদর্শন করেছেন যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন। ক্লিনিক ডায়াগনোস্টিক মালিকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে শনিবার দুপুরে উপজেলা সদরের প্রায় ৬ টি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন তিনি।
পরিদর্শনকালে এসময় তাঁর সাথে উপ¯ি’ত ছিলেন, সিভিল সার্জন অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান, মেডিকেল অফিসার ডা. রেহেনেওয়াজ, বাঘারপাড়া উপজেলা স্বা¯’্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শরিফুল ইসলাম, আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. কৌশিক আশরাফ, করোনা ফোকাল পার্সন ডা. শাহ আলম রুবেল প্রমুখ।
জানা গেছে, গত কয়েক মাস আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ একাধিক ত্রæটি থাকার অভিযোগে খাজাবাবা ক্লিনিক এ্যন্ড ডায়াগনোস্টিক সেন্টার, হাজী ডায়াগনোস্টিক সেন্টার, ফাতেমা ক্লিনিক, আনোয়ারা ক্লিনিক এ্যন্ড ডায়াগনোস্টিক সেন্টার, মরিয়ম ডায়াগনোস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেয় স্বা¯’্য বিভাগ। পরবর্তীতে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ডাক্তার, নার্স, রোগ নির্ণয়ের যন্ত্রাংশ, রুম ত্রæটিমুক্ত করে আবেদন করলে তদন্তপূর্বক খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেন যশোরের সিভিল সার্জন। কয়েক মাস বন্ধ থাকার পর অনেক প্রতিষ্ঠান ত্রæটিমুক্ত করে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে পরিদর্শনে আসার জন্য স্বা¯’্য বিভাগে আবেদন করেন। একই সাথে ডক্টরস ডায়াবেটিকস সেন্টার এ্যন্ড ডায়গনোস্টিক নামে নতুন একটি প্রতিষ্ঠান রেজিষ্ট্রেশনসহ কার্যক্রম চালানোর জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন স্বা¯’্য বিভাগে। আবেদনের প্রেক্ষিতে স্বা¯’্য বিভাগের নির্দেশনা পেয়ে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে পরিদর্শনে আসেন যশোর সিভিল সার্জনসহ একটি টিম।
সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন জানিয়েছেন, স্বা¯’্য বিভাগের নির্দেশনা পেয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। সার্বিক বিষয়ে স্বা¯’্য বিভাগে প্রতিবেদন পাঠানো হবে। অনুমতি পেলে বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।