গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে মেধা তালিকা অনুসারে ষষ্ঠ ও সপ্তম মাইগ্রেশনের বিষয়ে ভর্তি না নেয়ার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিতে মাইগ্রেশন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
আগামী ১০ দিনের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিটের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আজ রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল।
তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার কাজী জাওয়াদ বদরোদ্দোজা। আর রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) রুবেল মিয়া, সাকিব আহমেদ ও আলভী নামের তিন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিতে মাইগ্রেশন বন্ধের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
শিক্ষা সচিব, গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভিসিকে রিটে বিবাদী করা হয়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।