মণিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের বিষয়ে তেমন একটা লেখা হয়নি, আজ জনমনের উৎফুল্লতায় ফুটে উঠল ছাত্রলীগের প্রশংসনীয় খবর।
মণিরামপুর উপজেলা ছাত্রালীগ সাধারণ সম্পাদক রমেশ দেবনাথ গতকাল সন্ধ্যারাতে হঠাৎই রাজগঞ্জ বাজারে সাংবাদিক রাশেদ আলীর মার্কেটের নিচে রাজনের দুধ চায়ের দোকানে দেখা হয়ে যায় সাংবাদিক রাশেদ আলীর সাথে।
দুজনের আলোচনায় উঠে আসে রাজগঞ্জে সফরসঙ্গীদের নিয়ে আগমনের বিষয়টা। জানতে চাইলে রমেশ দেবনাথ বলেন, মাছ শিকারের নামে আনন্দ উৎযাপন করতে এসেছেন তারা। এরপর চা আড্ডা শেষে রমেশ দেবনাথ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে চলে যায় ঝাঁপা বাওড়ে। অনেক রাত পর্যন্ত চলে তাদের মাছ শিকার। এরপর মণিরামপুর উপজেলার সুপরিচিত সাবেক চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম সেকেন্দার আলীর সুযোগ্য পুত্র রাজপথের সৈনিক বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের মণিরামপুর উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মারুফ আল রাজীর বাসায় সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যান সকলে মিলে। একান্ত আলাপচারিতায় উঠে আসে শত কৃষকের কষ্টের কথা। মনোযোগ দিয়ে কথাগুলো শুনেন সুযোগ্য সাধারণ সম্পাদক রমেশ দেবনাথ। কথা শেষ হলে সিনিয়র ত্যাগী নেতার সমস্যা গভীর নলকূপের পানির লেয়ার স্থর নিচে নেমে যাওয়ার ফলে ফসলের সেচ ব্যাহত হওয়ায় শত কৃষকের স্বপ্নের ফলস আর ঘরে না উঠার আশংকায় তিনি বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করার জন্য অনুমতি নিয়ে গভীর রাতে নেমে পড়েন গভীর নলকূপ মেরামতের জন্য। অবশেষে রাত আনুমানিক ২ টা ৩০ মিনিটে সফল হন এবং শত কৃষকের মুখের হাসি ফুটিয়ে তুলে সেচ প্রদান শুরু করে।
মূলত; প্রতিবেদনটি এতো আড়ম্বরপূর্ণ লেখার উদ্দেশ্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সব উপজেলার বিষয় না বলতে পারলেও মণিরামপুর উপজেলা শাখার বর্তমান কমিটির সকল নেতা কর্মীদের মানসিক প্রশান্তি ফুটে ওঠে মানব সেবার জন্য নিজেদের উৎসাহিত করে। বর্তমান মণিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগ কমিটি একটি শক্তিশালী কমিটি হবে এমনটাই মনে করে নিজ দায়িত্বে কমিটি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি সাবেক সাধারন সম্পাদক মণিরামপুর বাসীর গর্ব লেখক ভট্টাচার্য্য। আর সাবেক ছাত্র নেতা লেখক ভট্টাচার্য্যের সেই স্বপ্ন পূরণে আজ মণিরামপুর উপজেলাব্যাপী কাজ করে চলেছে সভাপতি মাহমুদুল হাসান রকি ও রমেশ দেবনাথ সহ উপজেলা ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মীরা।
উল্লেখ্য, কৃষি প্রধান দেশ বাংলাদেশ যে কারনে রমেশ দেবনাথ কৃষিকে প্রধান কর্ম হিসাবে নিয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি পরিবার ও রাষ্ট্রের কথা ভেবে কৃষিকাজে মনোযোগী। কৃষক পরিবারের সন্তান হওয়ার কারনে কৃষিকাজের সকল কিছুই অল্প বয়সে নিজ আওতায় নিতে সক্ষম হয়েছেন। যার ফলশ্রুতিতে আজ তিনি শত কৃষকের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন। তার মহতী কাজের সংবাদটি জানতে পেরে চন্ডিপুর অঞ্চলের কৃষকদের মাঝে রমেশ দেবনাথ নামটি এখন প্রশাংসায় পঞ্চমুখ। সবাই এখন রমেশ দেবনাথ ও উপজেলা ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মীদের জন্য দোয়া কামনা করছেন সৃষ্টিকর্তার নিকট।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।