নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামে ক্লাস 4 এর ৯/ বছরের এক স্কুল পড়ুয়া ছাত্রী ধর্ষণের চেষ্টা শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা যায় ২৩ জুন বৃহস্পতিবার বিকাল আনুমানিক সাড়ে ৪টার দিকে বাড়ির পাশে ছাগল খাওয়ানোর জন্য যায় ওই শিশু।

এসময় আড়পাড়া গ্রামের মোঃ মুজিবর মোল্লার ছেলে লিমন মোল্লা (২৭) ও শরিফুল এর ছেলে রাব্বি (২০) এছাড়াও অজ্ঞাত আরেক লম্পট মিলে ওই শিশুর হাত মুখ চেপে ধরে পাশের পাট খেতে নিয়ে যায়, এবং দুইজনের সহযোগিতায় লম্পট লিমন শিশুর শরিরের বস্তু ছিড়ে ফেলে এবং তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে।

এসময় শিশুর চেচামেচি সুনে তার মা ও কাকি দৌড়ে ওই পাট খেতের ভিতরে গেলে ওই তিন লম্পট পালিয়ে যায়।

ওই শিশুর কাকি সাংবাদিক মোঃ আজিজুর বিশ্বাস কে বলেন আমি রান্না করতে ছিলাম হঠাৎ চেচামেচি সুনতে পাই ও মা,কাকি বাঁচাও মেরে ফেললো আমাকে ওই সুনে দৌড়ে গিয়ে দেখতে পাই আমার ভাসুরের মেয়ে কে লিমন,রাব্বি ও আরেকটা ছেলে মিলে ওর জামা কাপড় টানাটানি করছে এসময় ওরা আমাকে দেখে দৌড়ে পালিয়ে যায়।

এবিষয়ে ওই শিশুর বাবা বলেন লিমন আমাদের এলাকার এক ত্রাস ও মাদক ব্যবসা করে এবং সেবনকারী আমার মেয়ের সাথে আজ যে ঘটনা ঘটিয়েছে আমি তার কঠিন বিচার প্রশাসনের কাছে দাবী করছি আর যেনো কোনো বাবার মেয়ে এই ঘটনার শিকার না হয়।

এবিষয়ে লিমন এর সাথে যোগাযোগ এর চেষ্টা করে পাওয়া যায় নাই।

এবিষয়ে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শেখ আবু হেনা মিলন এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন ঘটনা শুনেছি মামলার প্রস্তুতি চলছে