অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বৃদ্ধি ঠেকাতে গম ও চিনির পর এবার চাল রপ্তানি সীমিত করার পরিকল্পনা করছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। সূত্র জানায়, চিনির মতো চাল রপ্তানির সর্বোচ্চ সীমা ১০ মিলিয়ন টন হতে পারে।


দে
শটির কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ বাজারে চালের পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করতে এবং দাম বৃদ্ধি ঠেকাতে ভারত সরকার এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।

ভারত যদি সত্যিই চাল রপ্তানি সীমিত করে তাহলে বিশ্ব বাজারে চালের মৃল্য বৃদ্ধির আশঙ্কা করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। যার প্রভাব বাংলাদেশের ওপরও পড়বে।

ভারত চলতি বছরে ৬ দশমিক ১১৫ বিলিয়ন মূল্যের নন-বাসমতি চাল রপ্তানি করেছে। যা দেশটির কৃষি পণ্যের মধ্যে শীর্ষ বৈদেশিক মুদ্রা আয়কারী ছিল।

দেশটির সরকারি তথ্য বলছে, ভারতের নন-বাসমতি চাল রপ্তানি ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ২ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার থেকে ২০২১ -২২ অর্থবছরে ৬ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলারে বা ১০৯ শতাংশ বেড়েছে।

এর আগে, ভারত সরকার ঘোষণা করে তারা ১ জুন থেকে চিনি রপ্তানি সীমিত করবে। গত ২৪ মে দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড এক বিজ্ঞপ্তিতে বলে, সরকার সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ১০ মিলিয়ন টন চিনি রপ্তানির অনুমতি দেবে।