৩৭ বছরে মধ্যে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্রিটিশ পাউন্ডের সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে। শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শুক্রবার ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের ১ শতাংশের বেশি দর কমেছিল। এদিন প্রতি পাউন্ড বিক্রি হয়েছে ১ দশমিক ১৩৫১ মার্কিন ডলারে। ১৯৮৫ সালের পর এটাই সর্বোচ্চ দরপতন। ওই সময় এক পাউন্ডের বিনিময় মূল্য ছিল ১ দশমিক ১৪০৪ ডলার।
আরোও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ: ১ম রাউন্ডে জয়ী রবি ক্রিকেট দল
ইবির ফার্মেসি বিভাগে তালা, শিক্ষক নিয়োগের দাবি
বেশিরভাগ মুদ্রাগুলিকে সম্প্রতি ডলারের বিপরীতে লড়াই করতে হচ্ছে। এই কাতারে পাউন্ডও রয়েছে। শুক্রবার পাউন্ডের বিপরীতে ইউরোর দামও বেড়েছে। পাউন্ডের বিপরীতে এর দর ছিল ৮৭ দশমিক ৭১ পেন্স। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির পর এটি সর্বোচ্চ দর।
১৯৯২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ব্রিটেনের মুদ্রা বিনিময় ব্যবস্থায় বিপর্যয় দেখা দেয়। ইউরোপীয় সাধারণ মুদ্রা ব্যবস্থা ইউরো চালুর আগে ব্রিটিশ পাউন্ডের দর স্থির রাখতে একচেঞ্জ রেট মেকানিজম ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই ব্যবস্থার কারণে পাউন্ডের বড় ধরনের অবমূল্যায়ন ঘটে। ওই দিনটিকে ব্রিটিশ মুদ্রা বাজারের জন্য ‘কৃষ্ণ বুধবার’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।