মেয়েদের স্তনের প্রতি সাধারণ মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি কেমোন ? মেয়েদের স্তনের প্রতি ছেলেদের তীব্র আসক্তি রয়েছে। স্তনের বৈচিত্র্যতাও এর অন্যতম কারন।

প্রাত্যহিক অভিজ্ঞতায় ছেলেদের চোখের মুভমেন্ট থেকে এবং ছেলেরা যখন অনেক কষ্ট করে বুকের দিকে না তাকিয়ে মুখের দিকে তাকানোর চেষ্টা করে তখন মেয়েরা জানতে পারে ছেলেরা তাদের স্তনের প্রতি কতটা অন্ধ। যখন কেউ আপনার দুর্বলতা জানতে পারবে। সে আপনাকে ঠেকাবে ও ঠকাবে।

আসক্ত বা বশ হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। বরং আসক্ত করতে পারা কিছুটা উপরের লেভেলের। তার চেয়ে অধিক উপরের লেভেল হলো নিজেকে পরিপূর্ণ দুর্লভ করা। যা বৌদ্ধ ও বিভিন্ন ধর্মের সন্ন্যাসরা করে থাকেন।

ইন্দ্রিয়াসক্তি বা কাম তৃষ্ণা যাকে একবার অধিকার করে বসে তার জীবনে দুঃখ অনিবার্য। কাম তৃষ্ণায় নিপীড়িত ব্যক্তির চিত্ত সর্বদা দুঃখের মধ্যে অবস্থান করে।

সমাধানঃ

১) তোমাদেরকেও বলছি-সংসারী হবার দূরের কথা, তোমরা কোন রমণী কত মনোজ্ঞ, সুশ্রী কিনা সেরূপেও দর্শন করার চেষ্টা করবে না।কারণ মনোজ্ঞ, সুশ্রী নিমিত্ত দর্শনে তা লাভের তৃষ্ণা উৎপন্ন হয়। সে তৃষ্ণা ক্রমান্বয়ে সমস্ত চিত্তকে অধিকার করে বসে।

২)বিবাহ যেহেতু possess/নিজের করা। সেহেতু বিবাহ নারী লালসাকে বিবর্ধিত করবে। এটা শুধু বিবাহ নয়। যে কোন জিনিস মানুষ নিজের করতে চায় না। সে জিনিসের প্রতি মানুষের তেমন লালসা থাকে না।

কিন্তু যে জিনিস সে নিজের করতে চায় তাতে ধীরে ধীরে লালসা জন্মায়।

জমি নিজের করতে না গেলে জমির প্রতি আগ্রহই থাকবে না। যে কোন জিনিস মানুষ নিজের করতে চায় না। সে জিনিসের প্রতি মানুষের তেমন লালসা থাকে না।

নারীদের প্রতি যে আকর্ষন তৈরি হয় তার ৭০% নিজের করতে চাওয়া (possess) থেকে হয়। মাত্র ২০% সেক্সোয়াল আকর্ষন।

নারীর প্রতি অতি আসক্তি তৈরি হয়েছে বিয়ে তথা নিজের করার মাধ্যমে। সহিংসতার কারন বিয়ে বা নিজের করার মাধ্যমে। যেমনঃ জলহস্তি।

তাই কোন নারীকে বিবাহের চিন্তা করবে না।