সাহিত্যিক, সমাজসেবক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল এর ৫১তম জন্মদিন ৬ মে বৃহস্পতিবার। উল্লেখ্য লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল ৮০’র দশক থেকে জাতীয় সংবাদ পত্রসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে কবিতা, ছড়া, প্রবন্ধ ও কলাম লিখে ইতিমধ্যে যথেষ্ট পরিচিতি লাভ করেছেন। তার প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছোটদের শিক্ষামূলক ছড়া ও গল্প, শুভ্রতা চলে গেছে নীড়ে, একটি কবিতা, ভালবাসতে বাসতে, সিডর বিধ্বস্ত বকুলতলা, নীলজলে প্রেম, একটি বক্তৃতার পংক্তিমালা, নবম শ্রেণীর কৃষি শিক্ষা সহায়ক বই, কিছু কথা, কৃষি ডিপ্লোমা ভর্তি সহায়ক বই উল্লেখযোগ্য।
লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল ১৯৭১ সালের ৬ মে গাজীপুর জেলার শ্রীপুরের টেপিরবাড়ী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বিশিষ্ট সমাজসেবক মোঃ ইসমাইল হোসেন এর ঔরসে ও মহিয়সী নারী আয়েশা খাতুন এর গর্ভের গৌরবান্বিত সন্তান তিনি। তার নিজ এলাকায় তিনি মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ, শিশু গণশিক্ষা কেন্দ্র, পাঠাগার প্রভৃতি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ১৯৮৬ সাল থেকে সাংবাদিকতার সাথে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন। সংবাদপত্র ও সংবাদকর্মীদের পৃষ্ঠপোষকতায় তার রয়েছে বিশেষ অবদান। তিনি বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান উপদেষ্টা, গাজীপুর প্রেসক্লাবের অন্যতম দাতা সদস্য, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান, নিরাপদ নিউজের যুগ্ম সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ এর সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় লায়ন্স ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক প্রদত্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মেলভিন জোন ফেলো- এমজেএফ সম্মাননা পদকসহ শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসেবে শতাধিক সম্মাননা পদকে ভূষিত হয়েছেন। শিক্ষা বিস্তারে তার রয়েছে বিশেষ অবদান। বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে সমাজ উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি অসহায় মানুষের সহায়তায় তিনি নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন।
উল্লেখ্য যে, কোভিড-১৯ এর জন্য অস্বাভাবিক পরিস্থিতির কারণে এ বছর তার জন্মদিনে কোন আনুষ্ঠানিকতা বা জন্মোৎসব কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়নি।