প্রযুক্তির সহায়তায় এটিএম বুথ থেকে হরহামেশাই টাকা হাতিয়ে নেয় অপরাধীরা। সম্প্রতি রাজধানীর ২০০-এরও বেশি এটিএম বুথ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। গ্রেফতারকৃত এসব মানুষ বুথে টাকা জমা দেয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল। র্যাব বলছে, প্রতিটি বুথে সিসি ক্যামেরা থাকলেও মনিটরিং-এ ছিলো অবহেলা।
আর সেই সুযোগ কাজে লাগায় চক্রটি। র্যাব পরিচালক (আইন ও গণমাধ্যম শাখা) কমান্ডার খন্দকার আল মইন বলেন, ‘তাদের দায়িত্ব পালনে গাফিলতি রয়েছে। কারণ আমরা এই পার্টিকে শনাক্ত করেছি সিসিটি ফুটেজের মনিটরিংয়ের মাধ্যমে। প্রাথমিকভাবে আমাদের গোয়েন্দা নজরদারিতে আসে যে, একই ব্যক্তি দুটি অর্গানাইজেশনেই ছিল। ব্যাংকের পক্ষ থেকে যদি কাউন্টার মনিটরিং করে তাহলে হয়তো এই ধরনের প্রতারণা হ্রাস পাবে বলে মনে করছি’।
আইটি স্পেশালিস্ট সালাউদ্দিন সেলিম বলেন, ‘পেস ডিটেকশন থাকবে যা হিউম্যান না রোবট এটা ডিটেক করবে। এটা ডিটেক করার পরই টাস স্কিনিংয়ের কী-বোর্ড বা এটিএম বুথের কী-গুলো অ্যাক্টিভেট হবে। সিগন্যাল সিস্টেমের মাধ্যমে ডিটেক করা যায় এখানে কয়জন মানুষ আছে, কতক্ষণ ধরে স্টে করছে। সে অনুযায়ী একটা সেন্টার মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে একটা অ্যালার্ম সিস্টেমে চলে যাওয়া’।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।