মালয়েশিয়া বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে মাহান স্বাধীনতা উদযাপনের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর অংশগ্রহণ করেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও মালয়েশিয়া প্রবাসীদের মতবিনিময় করেন বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও প্রবাস কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমেদ।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাজধানী কুয়ালালামপুর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ৫১ তম স্বাধীনতা দিবস অনুষ্ঠানে প্রাধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাস কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমেদ

রাষ্ট্রদূত গোলাম সারোয়ার, এ কে এম ফয়জুল কহ রাজু, সদস্য আন্তর্জাতিক উপকমিটি কেন্দ্রীয় আওয়ামী,প্রাধন আলোচক ডাক্তার এ টি এম ইমদাদুল হক,এ সময় মালয়েশিয়া আওয়ামীগের সাধারণ সম্পাদক অহিদূর রহমানে পরিচালনায় সভাপতিত্ব করেন মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুল, অনুষ্ঠানে দুই মন্ত্রী ও হাইকমিশনার কে ক্রেস্ট ও ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান,মালয়েশিয়া যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্র সহ রেমিট্যান্স যোদ্ধারা।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রবাস কল্যাণ মন্ত্রী বঙ্গবন্ধু ও জাতির শ্রেষ্ট স্মরণ করেন, মালয়েশিয়া কলিং ভিসা নিয়ে মন্ত্রী বলেন আমারা মালয়েশিয়া কর্মী দিতে আগ্রহী তবে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী আমার দেশের কর্মীদের সকল সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত হলে আমরা কর্মী পাঠাব মন্ত্রী আরে বলেন আমি ও আমাদের সরকার কোন ভাবে সিন্ডিকেট এর পক্ষে নয় আমাদের আমাদের কর্মীদের সুবিধা নিয়ে কাজ করব।তিনি আরো বলেন আমারা সব সময় প্রবাসীদের কল্যাণে কাজ করছি আগামীতেও করব!

অনুষ্ঠানে আলোচনায় আলোচকেরা অনেক দিন পরে মন্ত্রী দের কাছে পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করে প্রবাসীদের বিভিন্ন দাবির কথা উল্লেখ করেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান তার প্রাধান অতিথির বক্তব্যে বলেন প্রাধন মন্ত্রী একজন শ্রমিক বান্ধব রাষ্ট্র প্রাধান আর প্রবাসী কর্মীদের প্রতিতার একটা সুনজর সবসময় আছেন, এবং মালয়েশিয়া বিভিন্ন সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রাধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়ে সৌস্যাল মিডিয়া গুবজ ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হয়, এই মিথ্যার বিরুদ্ধে প্রবাসী সকলের সোচ্চার হওয়ার আহবান করেন তিনি।
এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন মালয়েশিয়া আওয়ামীগের নেতৃ বৃন্দ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত ও গীতা পাঠ, শহীদের স্মরণের এক মিনিট নিরবতা দাড়িয়ে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়।