বরিশাল প্রতিনিধি মোঃ নাজমুল হাসান (নবীন) পটুয়াখালী, মির্জাগঞ্জ উপজেলা পূর্ব রামপুর ২নং ওয়ার্ডের মোঃরাজিব হাওলাদার পিতা মোঃ আলতাফ হাওলাদার, রাজিব নিজে মাদক গ্রহণ করতে এবং মাদকের ব্যাবসা করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে, তার বাড়ি পায়রা নদীর তির ঘেঁষে এমন একটি স্থানে যে স্থানে কোন পুলিশ প্রশাসন, এলাকা বাসির ধরা ছোঁয়ার বাইরে, তাই রীতি মত রাজিব তার অনৈতিক কর্মকান্ড ছোট্ট বেলা থেকেই দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে, অন্য দিয়ে মাদক সেবনের পরে রাজিব তার খারাপ চরিত্রে রূপান্তরিত হয়, গত দু মাস আগে মোঃ আলাউদ্দিন মিস্ত্রির মে, মোসা ফাহিমা বেগম, স্বামী বজলু আকন, রাজিব ফাহিমা বেগমের উপর ধর্ষণ ও অমানুষিক নির্যাতন করে, এবিষয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ কাজী মিজানুর রহমান লাভলু, ২নং মেম্বার খালেক সিকদার ও ইউনিয়ন পরিষদ সচিব মাসুম মুন্সি, তারা ইউনিয়ন পরিষদে বসে সালিশ বোর্ড গঠন করে সালিশি করে রাজিব কে নগদ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন তারা।

স্থানীয় ভাবে জানা যায় যে ২ বছর আগে একই এলাকায় মোঃ মানিক হাওলাদার এর ছেলে মোঃ মিলন হাওলাদার এর বউ মোসাঃশিল্পী বেগমের সঙ্গে প্রায় ৬ বছর পরকীয়া সম্পর্ক ছিল পরে এলাকার মানুষের কাজে হাতেনাতে ধরা পরে। এমনকি রাজিব এর স্ত্রী মোসা রুমা বেগম সে নিজেও এক রাতে মোঃ মানিক হাওলাদার ঘড় থেকে হাতে নাতে রাজিব ও শিল্প কে ধরে বিচার সালিশ করে এবং মেম্বার মোঃ খালেক সিকদার জোতা পিটা করে। গত ১৭.০৪.২২ তারিখ মোঃ মেরাজ আলী বিশ্বাস এর এক পরিত্যাক্ত বাড়ি থেকে আবারও রাজিব ও শিল্প কে হাতে নাতে ধরে মোঃ সোহরাব হাওলাদার ও তার স্ত্রী পরে তারা পারা প্রতিবেশী দের বিষয়টি জানান। অন্য দিকে রাজিব এর ছোট চাচা মোঃ রাজ্জাক হাওলাদার বেশ কিছু বছর আগে মোঃ মজিদ হাওলাদার নামক এক ব্যাক্তি কে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে ফেলে। তাই এলাকার বাসি তাদের কে ভয় পায় এবং ঘৃণার চোখে দেখে। রাজিবের অত্যাচারে

অতিষ্ঠ এলাকা বাসি কেউ মান সম্মান এর ভয়ে কিনা বলেনা। এ বিষয়ে মির্জাগঞ্জ থানা ইনচার্জ জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন তালুকদার তার সাথে যোগাযোগ করা হলে সে বলে তার নামে এরকম ঘটনা শোনা যায় তবে এখনও পর্যন্ত তার নামে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে অভিযোগ পাওয়া গেলে আমরা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবো বলে জানান তিনি ।