বর্তমানে অর্থনীতির অন্যতম দায় দেশের পাট খাত। মুনাফাতো দূরের কথা, এ খাতকে বাঁচিয়ে রাখতে ১০ বছরে প্রায় আট হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছে সরকার।

এ সময়ে লোকসান দিয়েছে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা। এমতাবস্থায় পাট শিল্প এবং পাটকলগুলো নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে সরকার।

আর এতে পাটকল কর্মীদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর আলোচনায় নতুন উদ্বেগে রাষ্ট্রায়ত্ত বন্ধ পাটকলের ১৭ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা।

 

সম্প্রতি দেশের শীর্ষ এক বেসরকারি টেলিভিশনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে আসে। এতদিন পাটকলগুলো বন্ধ থাকলেও চাকরি চলছিল শ্রমিকদের।

এদের বেশিরভাগেরই নিয়োগ হয়েছে ৯ থেকে ১২ বছর আগে। এদিকে, বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয়টি জানার পর অনেক কর্মচারী বিভিন্ন দফতরে চিঠি দিয়েও কোনো লাভ হয়নি।

তবে কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয় নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। তিনি জানান, এসব কর্মচারীকে অবসায়ন নয়, করা হবে আত্মীকরণ।