সম্প্রতি খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় প্রশাসনের অভিযানে সয়াবিন ও পাম অয়েলের বিপুল পরিমাণ অবৈধ মজুদের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের জরিমানাও করা হয়েছে। ভোজ্যতেল সহ বিভিন্ন পণ্যের অবৈধ মজুদদারির মাধ্যমে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে জনদুর্ভোগ বাড়ানো এবং সুকৌশলে সরকারকে বিব্রত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এক শ্রেণির সুযোগসন্ধানী অতি মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ী। এই ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ট্রেড লাইসেন্স বাতিলের দাবি জানিয়েছেন সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন, খুলনা মহানগর শাখার নেতৃবৃন্দ।

মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ মনে করেন, পবিত্র রমজানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমলেও বাংলাদেশের কিছু মুনাফালোভী ব্যবসায়ী কারসাজি করে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে নাগরিকদের কষ্ট দিয়েছেন। এমনকি পবিত্র ঈদের পূর্বে ও পরে বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ স্বাভাবিক না রেখে ইচ্ছাকৃতভাবে মজুদদারিতে লিপ্ত ছিলেন। যা প্রশাসনের অভিযানে ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। নেতৃবৃন্দ মনে করেন, এই অবৈধ মজুদদারি শুধু অতি মুনাফার জন্য নয়, বরং জনদুর্ভোগ বাড়িয়ে সরকারকে বিব্রত করার ষড়যন্ত্রও। তাই এ বেআইনি কাজের সাথে জড়িতদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা জরুরি।

বিবৃতিদাতারা হলেন সংগঠনের খুলনা মহানগর সভাপতি আলহাজ্ব গাজী আলাউদ্দিন আহমদ, উপদেষ্টা রোটাঃ এস এম শাহনওয়াজ আলী, আলহাজ্ব রোটাঃ ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন হাওলাদার ও ডাঃ এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ, সহ-সভাপতি আলহাজ্ব রোটাঃ সরদার আবু তাহের, মোহাম্মদ আরিফ, শেখ মোঃ নাসির উদ্দিন ও আব্দুস সালাম শিমুল এবং সাধারণ সম্পাদক এম. এ. মান্নান বাবলু।