নড়াইলের লোহাগড়া পৌরসভার গোপীনাথপুরের ৬নং ওয়ার্ড রুটের কাজে দুর্নীতি।

মনির খান বিশেষ প্রতিনিধি, লোহাগড়া নড়াইল। লোহাগড়া পৌরসভার অধীনে ইন্জিনিয়ার ও ঠিকাদারের মাধ্যমে চলছে রাস্তার কাজ:
রাস্তার দুই পাশ দিয়ে যে ইট বসানো হয়েছে তা পূর্বের অনেক পুরনো ইট দেওয়া হয়েছে যা ৪/৫ নং ইট। এবং কোথাও কোথাও রাস্তার ইট এলোমেলো ভাবে কাত চিত করে বসানো হয়েছে।

ইটের নতুন কোন খোয়া দেওয়া হচ্ছে না। যে খানে একটু নিচু শুধু মাত্র ওখানে কিছু খোয়া দেওয়া হচ্ছে ওটাও ৪/৫ নং ইটের তৈরি খোয়া। রাস্তা কে খোড়ার পর ঐ অবস্থায় মাটি ময়লা আবর্জনা অবস্থায় রোলার দিয়ে সমান করে বসিয়ে দিচ্ছে। ঠিকাদার মিন্টু কে বিষয়টি জানালে সে আমলে নেয়নি। ৬ নং ওয়ার্ডের রুটের কাজের বিষয় নিয়ে মহল্লাবাসীদের মধ্যে অনেক ধরনের মন্তব্য ও গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে।
রাস্তা খোড়ার পর যে খোয়া বের হয়েছে ঐ খোয়া টা ই বসিয়ে দিচেছ, মাটি ও ময়লা সহ। রুটের পিচ ঢালায়ের কাজে নিয়োজিত মিষ্টার কে বিষয়টি জানালে সে উল্টো পাল্টা অবাঞ্চিত কথা বলে উঠে, এমন কি সাংবাদিক কে ভয় ভিত্তি প্রদর্শন করে।
লোহাগড়ার পৌর মেয়র কে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন তোমাদের মহল্লার কাজ তোমরা বুঝে নেও । যদি ওয়ার্ডবাসীরা উক্ত কাজ টি বুঝে নিতে হয় তাহলে একটা ঝন জাটের সৃষ্টি হতে পারে বলে মহল্লাবাসীরা মনে করেন।

আমি সাংবাদিক মনির খান ৬নংওয়ার্ড,গোপীনাথপুর গ্রাম । নিজের মহল্লার কাজ হিসাবে সামান্য কিছু প্রশ্নের জবাবে হুমকি স্বরূপ উওর দেন ঠিকাদার কর্তৃপক্ষ।

মহল্লাবাসীরা বলেন আমরা সঠিক ও ভালো কাজ টা ই চাই । আরো বলেন যে, লক্ষীপাশা খেয়া ঘাট থেকে নদীর কূল দিয়ে যে রাস্তা টি কাশিপুর ইউনিয়নে মিলিত হয়েছে ঐ কাজ টি ১৫ দিন না জেতে ই উঠে যাচেছ, কারন পিচ এর পরিমাণ খুব ই নগন্য । ঐ পিচ ঢালায়ের কাজ টি এখানে ও এক ই লোক করছে আর সে হল মিষ্টার । মহল্লা বাসীরা বলেন:

হেজিং এর কাজ সঠিক চাই নতুন ১নং ইটের।
১নং খোয়া ও বালু দ্বারা পানি মিশ্রিত ভাবে রোলার দিয়ে ডলে তার পর পিচ ঢালায় দেয়া হোক। ময়লা মাটি মিশ্রিত খোয়ার উপর পিচ ঢালাই দিলে টিকবে না,তাই সঠিকভাবে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। সর্ব সাফল্যে সঠিক নিয়ম মাফিক কাজ করার জন্য মহল্লা বাসীরা জোর দাবি জানান।
এবং লোহাগড়া পৌরসভার মেয়র মহোদয় কে ৬ নং ওয়ার্ডের কাজ টি পর্যবেক্ষণ সহ মহল্লার রুটের কাজটি সঠিক ও সুন্দর ভাবে করানোর জন্য অনুরোধ করেন। রাস্তার কোথাও ৭ ফিট এবং পাশে জায়গা থাকতে ও অনেক সরু ও চিপা করে হেজিং এর কাজ করেছে।

মেইন রুট থেকে সওদাগর পাড়া নামতে যদি একটি ভ্যান নামে তা হলে একটি মটর সাইকেল কে সাইড দেয়ার মত জায়গা নাই। অথচ হেজিং এর পাশে অনেক জায়গা পড়ে আছে। মহল্লার মানুষ দুর্নীতির কাজ চায়না।