নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার অফির্সাস ইনর্চাজ শেখ আবু হেনা মিলন,একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা। জনাব মিলন ০৮ জুন ২০২১তারিখে লোহাগড়া থানায় যোগদান করেন। যোগদান করেই তিনি এলাকার আইন শৃঙ্খলা রক্ষার সার্থে এবং অপারেশন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি এলাকার অপারেশন মানচিত্র তৈরি করেন।
এবং এই মানচিত্র মোতাবেক ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার দায়িত্ব বিট পুলিশ অফিসারদের বুঝিয়ে দেন। যখন পুলিশ সদস্যরা অপারেশনে থাকেন তখন তিনি ওই মানচিত্র দেখে দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকেন।
লোহাগড়া থানা কাইজ্জা প্রবন এলাকা হওয়ায় সর্ব প্রথম কাইজ্জা প্রতিরোধে নিজেকে আত্মনিয়োগ করেন। এবং কাইজ্জা প্রতিরোধ করতে সক্ষম হন। করোনা প্রতিরোধে, প্রথম সারিতে থেকে এলাকার বিভিন্ন হাট বাজার, মসজিদ, মন্দিরে যেয়ে জনসচেতনতা মুলক ও করোনায় করনীয় বিষয়ে উপর জোর বক্তব্য, দেন।
এই বিশ্ব মহামারিতে জনগনকে ঘরে থাকার জন্য আহব্বান জানান। থানায় অফিসার ও কনেষ্টবলদের আধুনিক মানের ডাইনিং ব্যবস্হা চালু করেন। ডেঙ্গু ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় তিনি নিজ উদ্যোগে থানার সকল অফিসার কনটেস্টবল সহ থানা এলাকা পরিস্কার করেন।
যা দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছে, ইতি পুর্বে কেউ করে নাই।বর্ষা মৌসুমে থানা পুকুরে নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা অবমুক্ত করেন। পরিবেশ রক্ষার্থে তিনি থানা চত্বরে বনজও ফলজ বৃক্ষ রোপন করেন।থানা এলাকা শ্রীবর্ধনে রাতে বিভিন্ন রংগের লাইটের ব্যবস্হা করেন। তিনি থানা মসজিদ ও ওজুখানা সংস্কার করেন।
২৯ আগষ্ট রবিবার নড়াইল জেলা পুলিশের সহোযোগিতায় লোহাগড়া থানা চত্বরে ১ শত জন গরিব অসহায়, দুস্থদের মাঝে ওসি মিলন নিজ হাতে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন। তিনি সেবার মান উন্নত করেছেন। সেবা প্রত্যাশীদের অভিযোগ মনোযোগ সহকারে শুনে তাদেরকে দ্রুত সমাধান দিয়ে থাকেন। তিনি কাইজ্জা প্রতিরোধে মনে হয় লৌহ মানব।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।