মোঃ তাহেরুল ইসলাম ডোমার নীলফামারী প্রতিনিধিঃ নীলফামারীতে যান্ত্রিকী করনের মাধ্যমে জমিনে বোরোধান চাষাবাদ করছে কৃষক।
বর্তমান কৃষি বান্ধব সরকার কৃষিকে যান্ত্রিকী করনের মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষক কম সময়ে চাষাবাদের সুফল ভোগ করছে ।সরজমিনে গিয়ে জানাযায় জেলার সদরপলাশবাড়ী ইউনিয়ন তরনিবাড়ী গ্রামের
অফিজ উদ্দিনের কৃষক ছেলে আব্দুল মালেক।
তিনি বলেন গত বছর হামার এইঠে একশ পঞ্চাশ বিঘা জমিত ট্রেতে বিছন করিয়া মেশিন দিয়া জমিনত ধান নাগাই ছিল।তার পড় ডিসি, পুলিশ, চেয়ারম্যান আসছিল, সেই দেখি এবার হামরা নিজেই বোরো আবাদে নাগিপচ্ছি,তাতে তো খরচ কমে হয়ছে, এটার সহ যোগিতা উপ-সহকারী কর্মকর্তা পার্থ প্রতিম করিদিসে হামাক,রাইস ট্রান্সপ্লান্টার চালক পঙ্কজ জানান।
প্রতি ৩৩ শতাংশ জমিতে বিচন ও পেট্রোল সহ এক হাজার,আর যদি কৃষকের নিজেই বহন করে ধান লাগানো বাবদ দুইশত টাকা,।
প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে দেশের প্রত্যেক সেক্টরকে প্রযুক্তির ব্যবহার ও যান্ত্রিকি করনের প্রশার ঘটনাে,কৃষিকে আরো শক্তিশালী ও টেকশই মজবুত করবার লক্ষ্যে সরকার প্রানপন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।তারই প্রচেস্টা অব্যাহত রেখে,এই কাজটি করে যাচ্ছে নীলফামারী জেলার কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবুবক্কর সিদ্দিক, এ বিষয়ে কথা হলে জানান,জেলায় বিনামুল্যে কৃষকদের সমিতির মাধ্যমে ৮৫ খানা রাইস ট্রান্স প্লান্টার প্রদান করা হয়েছে।এইপদ্ধতি কৃষকের মাঝে এখন ব্যপক সারা ফেলেছে,খরচ কমে গেছে,অল্প সময়ে জমিনে বোর লাগা সম্ভব হচ্ছে।
কিছুদিনের মধ্যেই কৃষিতে একযুগান্ত কারী পরিবর্তন ঘটবে,যা দেশের উন্নয়নে অভুতপূর্ণ ভুমিকা রাখতে সক্ষম হবে।এখন একজন ব্যক্তিই দিনে ২৫ হতে ৩০ বিঘা জমিনে বোরধান লাগাতে পারে,পূর্বে তা সম্ভব হয়ে উঠেনি। কৃষককে উদবুদ্ধ করনের লক্ষ্যে সরকারের অর্থায়নে এবারে জলঢাকা উপজেলায় একশ পঞ্চাশ বিঘা জমিনে সমলয় চাষাবাদ প্রজেক্ট হাতে নেয়া হয়েছে,সেখানে আগামীতে আরো ব্যাপক সারাফেলবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।