মোঃ শেখ শহীদুল্লাহ্ আল আজাদ, স্টাফ রিপোর্টারঃ খুলনা জেলার ৫টি উপজেলার ৩৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের সিদ্ধান্ত বহাল রয়েছে। আগামী ২১ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে, এবং উক্ত ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হবে।
করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রথম দফার ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়। এ দিকে যেসব ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেগুলো হচ্ছে, কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশী, উত্তর বেদকাশী, কয়রা সদর, মহারাজপুর, মহেশ্বরীপুর, বাগালী, আমাদী, দাকোপ উপজেলার পানখালী, দাকোপ, লাউডোবা, কামারখোলা, কৈলাশগঞ্জ, সুতারখালী, তিলডাঙ্গা, বাজুয়া, বানীশান্তা, বটিয়াঘাটা উপজেলার গঙ্গারামপুর, বালিয়াডাঙ্গা, আমীরপুর,
দিঘলিয়া উপজেলার গাজীরহাট, বারাকপুর, দিঘলিয়া, সেনহাটি, আড়ংঘাটা, যোগীপোল, পাইকগাছা উপজেলার সোলাদানা, রাড়ুলী, গড়াইখালী, গদাইপুর, লতা, চাঁদখালী, দেলুটি, লস্কর ও কপিলমুনি, গঙ্গারামপুর ও বারকপুর ইউনিয়নে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনিমেষ বিশ্বাস জানান, ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর বাঁধ সংস্কারের কাজ শেষ হয়েছে।
পানি নিষ্কাশন হচ্ছে। ২১ জুনের মধ্যে ভোট কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনের পরিবেশ ফিরে আসবে। খুলনার কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান এইচ এম হুমায়ুন কবির জানান, দক্ষিণ বেদকাশীতে বাঁধ সংস্কারের কাজ এখনও শেষ হয়নি।খুলনা জেলার নির্বাচন অফিসরা জানিয়েছেন, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের নিয়োগপত্র দেয়া হয়েছে।
আগামী বৃহস্পতিবার থেকে প্রচারভিযান শুরু হবে এবং আগামী ১০ জুন থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে। ২১ জুন নির্বাচনের সিদ্ধান্ত বহাল রয়েছে বলে তিনি জানান।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।