শাকিল আহম্মেদ, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আসন্ন কায়েতপাড়া ইউনিয়ন নির্বাচনে ৭.৮.৯ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা প্রার্থী, রূপগঞ্জ উপজেলারযুবমহিলালীগের সাধারণ সম্পাদক ও সমাজ সেবিকা সেলিনা আক্তার রিতা ব্যাপক আলোচনায় রয়েছে তিনি।সেলিনা আক্তার রিতা আসন্ন ইউপি নির্বাচন কে সামনে রেখে ব্যাপক গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন ।
এছারাও সেনিনা আক্তার রিতার পক্ষে ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং তাঁর সংগঠনের নেতাকর্মী বিন্দুসহ তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্খীরা। এব্যাপারে আসন্ন ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডে সংরক্ষিত মহিলা প্রার্থী সেনিনা আক্তার রিতা বলেন , আমার বাবা চনপাড়া শেখ রাসেল নগর আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই আওয়ামীলীগের রাজনীতি সাথে জড়িত ছিল আর বাবা হাত ধরেই আমার রাজনীতি শুরু।
এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত আছে।নারীদের নিয়ে কাজ করেন। তাই সকল নারী সমাজ তার থেকে সকল প্রকার সুবিধা পেয়ে থাকে তাই তিনি কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার নির্বাচিত হলে ৭,৮, ও ৯ ওয়ার্ড কে আধুনিক ও ডিজিটাল উন্নত নাগরিক সুবিধা সম্বলিত ওয়ার্ডে রূপান্তরিত করবে বলে আশাবাদী এলাকাবাসীর। মেম্বার প্রার্থী সেলিনা আক্তার রিতা বলেন আমি বিজয়ী হয়ে এসব ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবো।
আমি সারা জীবন মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই। এজন্য সকলের দোয়া ও আশির্বাদ কামনা করছি। এ ব্যাপারে ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডবাসী বলেন, আসন্ন কায়েতপাড়া ইউপি নির্বাচনে ৭,৮, ও নং ওয়ার্ডের সকল মহিলা মেম্বার প্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচনা ও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন রূপগঞ্জ উপজেলা যুবমহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক সেলিনা আক্তার রিতা।
তিনি করোনাকালীন সময়ে ওয়ার্ডবাসীর মাঝে ত্রান ও খাদ্য সামগ্রী দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। আর তিনি দূর্যোগে ওয়ার্ডবাসীর পাশে থেকেছেন। সবদিক বিবেচনা করে তিনি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবেন। আর তিনি নির্বাচিত হলে আমাদের সংরক্ষিত ৭,৮, ও ৯ নং ওয়ার্ডকে উন্নত ও সমৃদ্ধ মডেল ওয়ার্ডে রুপান্তরিত করবেন বলেও আমরা বিশ্বাস করি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।