মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না। মিলে চাল বস্তাজাত করার সময় তাতে জাতের নাম লিখে দিতে হবে। কেউ যদি এর ব্যত্যয় করে সে ক্ষেত্রে আমরা তার বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশনে যাবো। বুধবার সকালে গাজীপুরের বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে (ব্রি) পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
আরোও পড়ুন:
খুলনা বড় বাজারে আগুন, ১ ঘন্টা পর নিয়ন্ত্রণে
দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে আ.লীগের হাত ধরেই
কেশবপুরে ভিক্ষুকের ছড়াছড়ি ব্যবসায়ীরা অতিষ্ঠ !
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সম্প্রসারণ বিভাগ ১৫-২০ দিন আগে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার দিয়েছে। বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন জাত প্রুফ হওয়ার পর সার্টিফায়েড হবে এবং জাতগুলো সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে তা কীভাবে ফিল্ড পর্যায়ে দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যায় তা নিয়ে বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণ, লাইভস্টক, ফিশারিজসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি কো-অর্ডিনেশন ও প্রোমোশন ক্যাম্পিংয়ে যোগ দিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ব্রিতে আসেন।
তিনি বলেন, গবেষকদের উদ্ভাবিত জাতগুলো যদি বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে আরও সুন্দরভাবে কো-অর্ডিনেশনের মাধ্যমে দ্রুত কৃষকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারি, তবে আমাদের ফলন আগামী ৫-৬ বছরের মধ্যে ডাবলের কাছাকাছি চলে যাবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।