যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর আওতায় মণিরামপুরে সহ অন্যান্য একাধিক এলাকায় দীর্ঘসময়ের বিদ্যুৎ বিভ্রাট জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।

এই প্রচন্ড গরমে যেটা সকল বয়সের লোকদের জন্য অসহনীয় মাত্রায় পৌঁছেছে বলে জানা যায়।

আসন্ন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা কে সামনে রেখে এহেনও বিদ্যুৎ বিপর্যয় সকল শ্রেণীর লোকই নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন।

এলাকা ঘুরে জানা যায়, দিন ও রাত ২৪ ঘন্টার ভিতরে কমপক্ষে ৬ ঘন্টা মত এই দীর্ঘ সময় ধরেই চলে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ ২ এর আওতাধীন গ্রাম গুলোতে। যেখানে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া সহ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন উক্ত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতাধীন সাধারণ জনগণেরা।

যদিও জানা যায় গত ২১ মার্চ ২০২২ ইং রোজ সোমবার সমস্ত দেশকে শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শেখ হাসিনা।

২১ মার্চ ২০২২ প্রধানমন্ত্রী দেশকে শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দেন

তাহলে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর দীর্ঘ সময় ধরে এই বিদ্যুৎ বিভ্রাট সত্যি কি কোনো সমস্যা জনিত নাকি এর পিছনে অন্য কোনো কারণ লুকিয়ে আছে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আহবান সাধারণ জনগণের।

কিন্তু যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর মনিরামপুর উপজেলার নেহালপুর অবস্থিত সাবস্টেশনে সমস্যার কথা জানিয়ে ফোন দিলে উনি আমাদের এক সহকর্মীকে বলেন যেখানে আমাদের প্রয়োজন ৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সেখানে আমরা পাচ্ছি মাত্র ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এইযে ঘাটতি পাস মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ দিয়ে আমরা আমাদের আওতাধীন সকল গ্রাহককে সঠিকভাবে বিদ্যুৎ বিপণনে ব্যর্থ হচ্ছি। এইসবের জন্য তারা জাতীয় গ্রিডকে দায়ীও করেন ওই সাব স্টেশনে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ।

এই দীর্ঘ সময়ের বিদ্যুৎ বিভ্রাটের দ্রুত সমাধান প্রকল্পে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করে সকল সমস্যা সমাধানে দাবী করেছেন যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর সকল গ্রাহকগণ।