এতো ঠান্ডা বাহে (শীতে) হাত-পা কাপে, বড় লোক হামাক দেখেই না। আইজ এই ডাক্তার মোক একটা কম্বল দিল। ভগবান ওর ভাল করুক। তীব্র শীতে গরম কাপড় কম্বল পেয়ে এমনই ভাবে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে সেমুতি রায় নামে এক বৃদ্ধ মহিলা।
আজ শুক্রবার (৬ জানুয়ারী) দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার অন্তর্গত খানসামা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রায় ৩ শতাধিক দুস্থ ও গরীব অসহায় মানুষের মাঝে এই শীতবস্ত্র বিতরণ করেছেন,স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও এবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা.এম আমজাদ হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ফারুকুজ্জামান চৌধুরী মাইকেল,খানসামা উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক আনোয়ার হোসেন রানা, আমেনা-বাকী রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কর্ণেল শাহাবুদ্দিন আহমেদ, এবি ফাউেন্ডশনের চীফ কোর্ডিনেটর জয়ন্ত রায়, সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এরশাদ জামান, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক খলিলুর রহমানসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা, অনুষ্ঠানে এলাকার এতিম, বিধবা, দুস্থ ও অসহায় মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সেমুতি রায় বলেন, এতো ঠান্ডা বাহে (শীত) হাত-পা কাপে, বড় লোক হামাক দেখেই না। আইজ এই ডাক্তার মোক একটা কম্বল দিল। ভগবান ওর ভাল করুক। তীব্র শীতে গরম কাপড় কম্বল পেয়ে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে অসহায়-দরিদ্র মানুষ।
এর আগে তিনি খানসামা উপজেলা বিভিন্ন স্থান এতিম, বিধবা, দুস্থ ও অসহায় মানুষদের মাঝে প্রায় ৬ শতাধিক শীতবস্ত্র বিতরণ করেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।