শেখ মোস্তফা কামাল, সাগরদাঁড়ি স্টাফ রিপোটারঃ
রিফাত হাসান রাব্বি জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী। পায়ের নিচের অংশ চিকন ও বাঁকা হওয়ায় হামাগুড়ি দিয়ে হাটতে হয় তাকে।পিতা শাহাজান মল্লিক পানির কোম্পানিতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দুই ছেলে তার। বড় ছেলে প্রতিবন্ধী ছেলেকে নিয়েই এখন তাদের ভাবনা। ছেলেকে ভর্তি করে দিয়েছেন বিষ্ণুপুর আনন্দ প্রাথমিক বিদ্যালয় নামের একটি সরকারী স্কুলে। প্রতিবন্ধী রিফাত হাসান রাব্বি এখন ৩য় শ্রেণীতে পড়ে।
ছবি তুলতে চাইতেই হাস্যোজ্জল মুখে প্রশ্ন করেন ছবি তুলে কি করবেন। আমাকে একটা হুইল চেয়ার দিবেন? আমি গাড়িতে চড়ে স্কুলে যাব। আমার স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হয়। মুহুর্তেই পরিবেশটা অন্যরকম হয়ে গেল।
আমরা কি পারিনা রিফাত হাসান রাব্বি,মতো একজন প্রতিবন্ধীর জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করতে। তার আগামী ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য লেখাপড়ার দায়িত্ব নিতে? বাবা শাহাজান মল্লিক তিনি পানির কোম্পানিতে কাজ করে ।
বাড়ি কেশবপুর উপজেলার ২নং সাগরদাড়ী ইউনিয়নের ৩নংওয়ার্ড বিষ্ণুপুর গ্রামে। রিফাত হাসান রাব্বি বলে আমার চলাচলের জন্য একটা হুইল চেয়ার দরকার। কোনো সহৃদয় ব্যক্তি যদি আমাকে সহায়তা করেন, তাহলে সারাজীবন তার জন্য কৃতজ্ঞ থাকতাম।সরকারসহ হৃদয়বান মানুষের কাছে একটি হুইল চেয়ার ও আর্থিক অনুদান কামনা করছি।
যোগাযোগে পিতা শাহাজান মল্লিক মোবাইল নং 01932-251765
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।